দশে মিলে স্বনির্ভর দেশ

বাঘারপাড়ায় চিত্রানদীতে কাঠেরপুল নির্মাণ করলেন গ্রামবাসী

বাঘারপাড়া উপজেলার খানপুর বাজারের উত্তর পার্শ্বে চিত্রানদীতে উভয় পাড়ের গ্রামবাসী নিজেদের অর্থায়নে সুন্দর একটি অস্থায়ী কাঠের সেতু নির্মাণ করেছেন। এলাকার সচেতন মানুষ, খানপুর বাজার কমিটিও খানপুর গ্রামের ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গ্রামের মানুষের ঝাঁড়ের বাঁশ আর চাঁদার টাকায় কেনা কাঠের তক্তার ছাউনী দিয়ে অস্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন জানান স্থায়ী সেতু না থাকায় এলাকাবাসীর একমাত্র ভরসা ছিল নিজেদের তৈরি বাঁশের সাঁকো। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকো দিয়ে ১০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ পারাপার হয়ে থাকে। উপজেলার নারিকেলবাড়ীয়া ইউনিয়নের খানপুর বাজার সংলগ্ন চিত্রা নদীর উপর নির্মিত এ সাকোঁটিই পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল দু’পারের কয়েক হাজার বাসিন্দাদের। সাঁকো নির্মাণের জন্য সরকারি কোন অনুদানও মেলেনি। প্রতিবছর দুপারের বাসিন্দারা সেচ্ছাশ্রমে নিজেদের প্রয়োজনে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে থাকেন। চাঁদা তুলে কেনেন বাঁশ খুঁটি। এটি তত্ত্বাবধান করে থাকেন খানপুর বাজার কমিটি। একপর্যায়ে বাঁশের সাঁকোটি ভেঙ্গে গেলে স্থানীয়দের চলাচলে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে গিয়েছিল।

বুধবার, ২০ অক্টোবর ২০২১ , ০৪ কার্তিক ১৪২৮ ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

দশে মিলে স্বনির্ভর দেশ

বাঘারপাড়ায় চিত্রানদীতে কাঠেরপুল নির্মাণ করলেন গ্রামবাসী

প্রতিনিধি, বাঘারপাড়া (যশোর)

image

বাঘারপাড়া (যশোর) : এলাকাবাসীর শ্রম ও অর্থে নবনির্মিত কাঠেরপুল -সংবাদ

বাঘারপাড়া উপজেলার খানপুর বাজারের উত্তর পার্শ্বে চিত্রানদীতে উভয় পাড়ের গ্রামবাসী নিজেদের অর্থায়নে সুন্দর একটি অস্থায়ী কাঠের সেতু নির্মাণ করেছেন। এলাকার সচেতন মানুষ, খানপুর বাজার কমিটিও খানপুর গ্রামের ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে গ্রামের মানুষের ঝাঁড়ের বাঁশ আর চাঁদার টাকায় কেনা কাঠের তক্তার ছাউনী দিয়ে অস্থায়ী সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। স্থানীয় লোকজন জানান স্থায়ী সেতু না থাকায় এলাকাবাসীর একমাত্র ভরসা ছিল নিজেদের তৈরি বাঁশের সাঁকো। ঝুঁকিপূর্ণ এ সাঁকো দিয়ে ১০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ পারাপার হয়ে থাকে। উপজেলার নারিকেলবাড়ীয়া ইউনিয়নের খানপুর বাজার সংলগ্ন চিত্রা নদীর উপর নির্মিত এ সাকোঁটিই পারাপারের একমাত্র ভরসা ছিল দু’পারের কয়েক হাজার বাসিন্দাদের। সাঁকো নির্মাণের জন্য সরকারি কোন অনুদানও মেলেনি। প্রতিবছর দুপারের বাসিন্দারা সেচ্ছাশ্রমে নিজেদের প্রয়োজনে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে থাকেন। চাঁদা তুলে কেনেন বাঁশ খুঁটি। এটি তত্ত্বাবধান করে থাকেন খানপুর বাজার কমিটি। একপর্যায়ে বাঁশের সাঁকোটি ভেঙ্গে গেলে স্থানীয়দের চলাচলে দুর্ভোগ চরমে পৌঁছে গিয়েছিল।