‘শতভাগ টিকা না পাওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে’

শতভাগ টিকা না পাওয়া পর্যন্ত সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে। সংক্রমণের হার হ্রাস আশাব্যাঞ্জক হলেও আত্মতুষ্টিতে ভোগার কোন কারণ নেই বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

গতকাল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিন বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. নাজমুল বলেন, নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা নেয়ার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি (মাস্ক পরিধান, সাবান কিংবা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া, জনসমাগম এড়িয়ে চলা) মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি জানান, বর্তমানে করোনা হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ কমে এসেছে। সংক্রমণ কমে আসায় টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের সংখ্যাও কমে এসেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশকে করোনামুক্ত বলা যায় কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশকে করোনামুক্ত বলা যাবে না। এখনও প্রতিদিন নতুন নতুন রোগী শনাক্ত হচ্ছে।

টিকার জন্য কতজন স্কুল শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই পরিচালক জানান, এ বিষয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ আইসিটি মন্ত্রণালয়কে তথ্য দিচ্ছে। স্বাস্থ্য বিভাগে পূর্ণাঙ্গ তথ্য আসলে তা গণমাধ্যমকে জানানো হবে। এ মাসের শেষ সপ্তাহে বা আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নিবন্ধনকারী স্কুল শিক্ষার্থীদের মোট সংখ্যা জানানো সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

সোমবার, ২৫ অক্টোবর ২০২১ , ০৯ কার্তিক ১৪২৮ ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

‘শতভাগ টিকা না পাওয়া পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে’

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

শতভাগ টিকা না পাওয়া পর্যন্ত সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে। সংক্রমণের হার হ্রাস আশাব্যাঞ্জক হলেও আত্মতুষ্টিতে ভোগার কোন কারণ নেই বলে জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ও পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

গতকাল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চ্যুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিন বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. নাজমুল বলেন, নিবন্ধনের মাধ্যমে টিকা নেয়ার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি (মাস্ক পরিধান, সাবান কিংবা স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া, জনসমাগম এড়িয়ে চলা) মেনে চলার পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি জানান, বর্তমানে করোনা হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ কমে এসেছে। সংক্রমণ কমে আসায় টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের সংখ্যাও কমে এসেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশকে করোনামুক্ত বলা যায় কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশকে করোনামুক্ত বলা যাবে না। এখনও প্রতিদিন নতুন নতুন রোগী শনাক্ত হচ্ছে।

টিকার জন্য কতজন স্কুল শিক্ষার্থী নিবন্ধন করেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই পরিচালক জানান, এ বিষয়ে স্কুল কর্তৃপক্ষ আইসিটি মন্ত্রণালয়কে তথ্য দিচ্ছে। স্বাস্থ্য বিভাগে পূর্ণাঙ্গ তথ্য আসলে তা গণমাধ্যমকে জানানো হবে। এ মাসের শেষ সপ্তাহে বা আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে নিবন্ধনকারী স্কুল শিক্ষার্থীদের মোট সংখ্যা জানানো সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।