প্রায় দেড় বছর পর গ্রামীণ পটভূমির একটি ধারাবাহিক নির্মাণ শুরু করেছেন নির্মাতা-অভিনেতা সালাহউদ্দিন লাভলু। বৃন্দাবন দাসের রচনায় ‘ষণ্ডাপাণ্ডা’ নামের নাটকটি চ্যানেল আইতে প্রচার হবে। পরিচালক জানান, প্রাথমিকভাবে ২০৮ পর্ব নির্মিত হবে, পরে পর্বের সংখ্যা বাড়তে পারে। এ নাটকে অভিনয় করছেন গোলাম ফরিদা ছন্দা, লুৎফর রহমান জর্জ, মাসুম বাসার, মোহনা মিম, মাহা, শাহেদ, তৌফিক, চঞ্চল চৌধুরী, শাহনাজ খুশি, বৃন্দাবন দাস আর আ খ ম হাসান। নতুন ধারাবাহিক প্রসঙ্গে লাভলু বলেন, ‘দর্শকদের চাওয়া ছিল, আমরা যেন আগের নাটকগুলোর মতো মজার নাটক বানাই। সে চেষ্টাই করছি। একজন দুজন করে নতুন শিল্পী যুক্ত করছি। বিধিনিষেধকালে ইউটিউবে আমাদের পুরোনো নাটকগুলো দেখে বহু দর্শক মন্তব্য করেছেন। বিশেষ করে কলকাতার বাঙালি, মধ্যপ্রাচ্য ও অন্যান্য দেশের প্রবাসী বাঙালিরা আমাদের নাটক ইউটিউবে দেখেন। তাদের অনেক দিনের অপেক্ষা ছিল, আবার কবে আমরা নতুন নাটক করব।’ পুরোনো বন্ধুদের নিয়ে আবার যেন পুনর্মিলনী! ‘পুরোনো ফ্লেবার পাচ্ছি, অনেক আনন্দ হচ্ছে। তবে ‘হাড়কিপ্টা’ করার সময় সবার যে অবস্থা ছিল, পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে নিবেদিত মনে কাজ করেছিলেন, এখন কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কারণ, আগে বছরে হয়তো একটা বা দুটো কাজ করতে হতো। এখন সবার কাজ বেড়েছে, ব্যস্ততা বেড়েছে। বিভিন্ন সিরিয়াল আর নাটকে কাজ করতে হচ্ছে। তবু টিমটা পুরোনো, পরস্পরের নার্ভটা আমরা বুঝি। পারফরমাররা বোঝেন আমি কী চাই, আমিও জানি কার থেকে কীভাবে কাজ বের করে আনা যাবে।’
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১ , ১০ কার্তিক ১৪২৮ ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
বিনোদন প্রতিবেদক
প্রায় দেড় বছর পর গ্রামীণ পটভূমির একটি ধারাবাহিক নির্মাণ শুরু করেছেন নির্মাতা-অভিনেতা সালাহউদ্দিন লাভলু। বৃন্দাবন দাসের রচনায় ‘ষণ্ডাপাণ্ডা’ নামের নাটকটি চ্যানেল আইতে প্রচার হবে। পরিচালক জানান, প্রাথমিকভাবে ২০৮ পর্ব নির্মিত হবে, পরে পর্বের সংখ্যা বাড়তে পারে। এ নাটকে অভিনয় করছেন গোলাম ফরিদা ছন্দা, লুৎফর রহমান জর্জ, মাসুম বাসার, মোহনা মিম, মাহা, শাহেদ, তৌফিক, চঞ্চল চৌধুরী, শাহনাজ খুশি, বৃন্দাবন দাস আর আ খ ম হাসান। নতুন ধারাবাহিক প্রসঙ্গে লাভলু বলেন, ‘দর্শকদের চাওয়া ছিল, আমরা যেন আগের নাটকগুলোর মতো মজার নাটক বানাই। সে চেষ্টাই করছি। একজন দুজন করে নতুন শিল্পী যুক্ত করছি। বিধিনিষেধকালে ইউটিউবে আমাদের পুরোনো নাটকগুলো দেখে বহু দর্শক মন্তব্য করেছেন। বিশেষ করে কলকাতার বাঙালি, মধ্যপ্রাচ্য ও অন্যান্য দেশের প্রবাসী বাঙালিরা আমাদের নাটক ইউটিউবে দেখেন। তাদের অনেক দিনের অপেক্ষা ছিল, আবার কবে আমরা নতুন নাটক করব।’ পুরোনো বন্ধুদের নিয়ে আবার যেন পুনর্মিলনী! ‘পুরোনো ফ্লেবার পাচ্ছি, অনেক আনন্দ হচ্ছে। তবে ‘হাড়কিপ্টা’ করার সময় সবার যে অবস্থা ছিল, পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে নিবেদিত মনে কাজ করেছিলেন, এখন কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কারণ, আগে বছরে হয়তো একটা বা দুটো কাজ করতে হতো। এখন সবার কাজ বেড়েছে, ব্যস্ততা বেড়েছে। বিভিন্ন সিরিয়াল আর নাটকে কাজ করতে হচ্ছে। তবু টিমটা পুরোনো, পরস্পরের নার্ভটা আমরা বুঝি। পারফরমাররা বোঝেন আমি কী চাই, আমিও জানি কার থেকে কীভাবে কাজ বের করে আনা যাবে।’