প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে ক্ষুধা ও নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে এবং এ অঞ্চলের জনগণের কল্যাণে কাজ করা উচিত। গতকাল গণভবনে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রণীত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হলোÑ ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়।’
বৈঠকে হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে আগ্রহী। হাইকমিশনার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বার্তার একটি মূল কপি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন। তিনি একটি ফটো অ্যালবাম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালে ওআইসি (অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন) শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান সফরের ছবির পেইন্টিং এবং ভিডিও ফুটেজও উপহার দেন।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্মৃতিস্মারক হস্তান্তর করার জন্য প্রধানমন্ত্রী হাইকমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলায় একটি ক্যালিগ্রাফি বই প্রকাশের প্রশংসা করেন।
অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১ , ১০ কার্তিক ১৪২৮ ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে ক্ষুধা ও নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে এবং এ অঞ্চলের জনগণের কল্যাণে কাজ করা উচিত। গতকাল গণভবনে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠকের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রণীত বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি হলোÑ ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়।’
বৈঠকে হাইকমিশনার ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, পাকিস্তান বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে আগ্রহী। হাইকমিশনার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বার্তার একটি মূল কপি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন। তিনি একটি ফটো অ্যালবাম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭৪ সালে ওআইসি (অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন) শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাকিস্তান সফরের ছবির পেইন্টিং এবং ভিডিও ফুটেজও উপহার দেন।
বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্মৃতিস্মারক হস্তান্তর করার জন্য প্রধানমন্ত্রী হাইকমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলায় একটি ক্যালিগ্রাফি বই প্রকাশের প্রশংসা করেন।
অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস এ সময় উপস্থিত ছিলেন।