ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

গোপালগঞ্জে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দুলাল শেখ হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে আদালত।

গতকাল গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ মো. আব্বাস উদ্দীন এ আদেশ দেন। আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছে। ২০১২ সালের ২ জুন রাতে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ভট্টাচার্য্য কান্দি গ্রামের মো. মান্নান শেখের ছেলে ফক্কার শেখ, মুছা শেখের ছেলে মো. মেহেদী হাসান শেখ, গোহালা গ্রামের শংকর সাহার ছেলে সুমন সাহা, একই গ্রামের মো. কাঞ্চন ফকিরের ছেলে মো. কাওছার ফকির এবং শ্রীজিতপুর গ্রামের সিরাজ মোল্লার ছেলে মো. আল আমিন মোল্লা।

আসামি পক্ষের আইনজীবী মুন্সী মো. আতিয়ার রহমান মামলার বরাত দিয়ে জানান, ২০১২ সালের ২ জুন রাতে আসামিরা দুলাল শেখকে পরস্পর যোগসাজশে কুপিয়ে হত্যা করে কুমার নদীতে ফেলে দেয়। পরের দিন ৩ জুন নদীর পানি থেকে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে। ওই দিনই মুকসুদপুর থানায় পাঁচজনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী সুলতানা বেগম একটি হত্যা মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পাঁচ অসামিকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ বিচারক ফাঁসি ও প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেন।

বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১ , ১১ কার্তিক ১৪২৮ ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

গোপালগঞ্জে

ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ আসামির মৃত্যুদণ্ড

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দুলাল শেখ হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে আদালত।

গতকাল গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ মো. আব্বাস উদ্দীন এ আদেশ দেন। আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছে। ২০১২ সালের ২ জুন রাতে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ভট্টাচার্য্য কান্দি গ্রামের মো. মান্নান শেখের ছেলে ফক্কার শেখ, মুছা শেখের ছেলে মো. মেহেদী হাসান শেখ, গোহালা গ্রামের শংকর সাহার ছেলে সুমন সাহা, একই গ্রামের মো. কাঞ্চন ফকিরের ছেলে মো. কাওছার ফকির এবং শ্রীজিতপুর গ্রামের সিরাজ মোল্লার ছেলে মো. আল আমিন মোল্লা।

আসামি পক্ষের আইনজীবী মুন্সী মো. আতিয়ার রহমান মামলার বরাত দিয়ে জানান, ২০১২ সালের ২ জুন রাতে আসামিরা দুলাল শেখকে পরস্পর যোগসাজশে কুপিয়ে হত্যা করে কুমার নদীতে ফেলে দেয়। পরের দিন ৩ জুন নদীর পানি থেকে পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে। ওই দিনই মুকসুদপুর থানায় পাঁচজনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী সুলতানা বেগম একটি হত্যা মামলা করেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে পাঁচ অসামিকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ বিচারক ফাঁসি ও প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেন।