জিএসপি প্লাস পেতে সবাইকে কাজ করতে হবে : বাণিজ্যমন্ত্রী

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘নতুন জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রাপ্তিতে প্রয়োজনীয় কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি খাতকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।’ গতকাল বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২১তে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ও ইউরোপের মধ্যকার অর্থনৈতিক সহযোগিতা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এসব কথা বলেন। ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান।

বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘গত মাসে প্রকাশিত ইউরোপের বাজার বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা প্রাপ্তির জন্য প্রস্তাবিত নতুন নীতিমালায় ‘ইমপোট-শেয়ার ক্রাইটেরিয়া’ বাদ দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরাসরিভাবে উপকৃত হওয়ার সম্ভবানা রয়েছে। ভবিষ্যতে জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে আমাদের এখনই সচেতনভাবে সরকারি-বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। এর মাধ্যমে নতুন জিএসপি প্লাস পেতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। বহির্বিশে^ বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘ইউরোপের দেশসমূহ বাংলাদেশের বাণিজ্যের অন্যতম ব্যবসায়িক পার্টনার এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যের প্রায় ৩৫ শতাংশ ছিল ইউরোপের সঙ্গে। এলডিসি হতে বাংলাদেশের উত্তোরণ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে রুল অফ অরিজিন-এর ক্ষেত্রে কঠিন নীতিমালার মুখোমুখি হতে হবে।

বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১ , ১২ কার্তিক ১৪২৮ ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

জিএসপি প্লাস পেতে সবাইকে কাজ করতে হবে : বাণিজ্যমন্ত্রী

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘নতুন জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রাপ্তিতে প্রয়োজনীয় কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি খাতকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।’ গতকাল বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট ২০২১তে অনুষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ ও ইউরোপের মধ্যকার অর্থনৈতিক সহযোগিতা’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এসব কথা বলেন। ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান।

বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘গত মাসে প্রকাশিত ইউরোপের বাজার বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা প্রাপ্তির জন্য প্রস্তাবিত নতুন নীতিমালায় ‘ইমপোট-শেয়ার ক্রাইটেরিয়া’ বাদ দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরাসরিভাবে উপকৃত হওয়ার সম্ভবানা রয়েছে। ভবিষ্যতে জিএসপি প্লাস সুবিধা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় কমপ্লায়েন্স নিশ্চিতকরণে আমাদের এখনই সচেতনভাবে সরকারি-বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। এর মাধ্যমে নতুন জিএসপি প্লাস পেতে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। বহির্বিশে^ বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, ‘ইউরোপের দেশসমূহ বাংলাদেশের বাণিজ্যের অন্যতম ব্যবসায়িক পার্টনার এবং ২০২০ সালে বাংলাদেশের মোট বাণিজ্যের প্রায় ৩৫ শতাংশ ছিল ইউরোপের সঙ্গে। এলডিসি হতে বাংলাদেশের উত্তোরণ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের সঙ্গে পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে রুল অফ অরিজিন-এর ক্ষেত্রে কঠিন নীতিমালার মুখোমুখি হতে হবে।