প্রতি মাসে আজাদ রহমানের ‘ধ্রুপদী সংগীত’

দেশবরেণ্য প্রয়াত সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমানের সৃষ্ট বাংলা ধ্রুপদী সংগীতের প্রচার ও প্রসার এর লক্ষ্যে মাসিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নিয়েছে ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’। আগামীকাল ২৯ অক্টোবার (শুক্রবার) বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় তাদের ফেসবুক পেজে হবে এই আয়োজন। যেখানে ধ্রুপদ পরিবেশন করবেন বাংলাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ড. ঋতুপর্ণা চক্রবর্তী। যিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত ভবন থেকে ‘ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত’ এ উচ্চতর শিক্ষা (পিএইচডি) অর্জন করেন। বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন। উল্লেখ্য, সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমান ২০২০ সালের ১৬ মে দুনিয়ার মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। তার নিজের প্রতিষ্ঠান ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’ বাংলা খেয়ালের প্রচার ও প্রসারে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার বিশ্লেষণধর্মী অনুষ্ঠান ‘বাংলা খেয়াল-ধ্রুপদী সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমান’ প্রচারিত হবে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন তার কন্যা রোজানা আজাদ। বাংলায় উচ্চাঙ্গসংগীতের বন্দিশ রচনা ও প্রচার-প্রসারে আজাদ রহমানের অবদান সর্বজন স্বীকৃত। এই প্রথিতযশা সংগীতসাধক ৫৫ বছর ধরে যে সাধনা করে গেছেন তাতে উচ্চাঙ্গসংগীতের এক বিশাল ভা-ার তৈরি হয়েছে। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে বাংলা খেয়াল এর অনুষ্ঠান উপভোগ করতে ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’ এর ইউটিউব ও ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে হবে।

বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১ , ১২ কার্তিক ১৪২৮ ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

প্রতি মাসে আজাদ রহমানের ‘ধ্রুপদী সংগীত’

বিনোদন প্রতিবেদক

image

দেশবরেণ্য প্রয়াত সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমানের সৃষ্ট বাংলা ধ্রুপদী সংগীতের প্রচার ও প্রসার এর লক্ষ্যে মাসিক অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নিয়েছে ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’। আগামীকাল ২৯ অক্টোবার (শুক্রবার) বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় তাদের ফেসবুক পেজে হবে এই আয়োজন। যেখানে ধ্রুপদ পরিবেশন করবেন বাংলাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ড. ঋতুপর্ণা চক্রবর্তী। যিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত ভবন থেকে ‘ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীত’ এ উচ্চতর শিক্ষা (পিএইচডি) অর্জন করেন। বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন। উল্লেখ্য, সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমান ২০২০ সালের ১৬ মে দুনিয়ার মায়া ছেড়ে চলে গেছেন। তার নিজের প্রতিষ্ঠান ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’ বাংলা খেয়ালের প্রচার ও প্রসারে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতি মাসের শেষ শুক্রবার বিশ্লেষণধর্মী অনুষ্ঠান ‘বাংলা খেয়াল-ধ্রুপদী সঙ্গীতজ্ঞ আজাদ রহমান’ প্রচারিত হবে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করবেন তার কন্যা রোজানা আজাদ। বাংলায় উচ্চাঙ্গসংগীতের বন্দিশ রচনা ও প্রচার-প্রসারে আজাদ রহমানের অবদান সর্বজন স্বীকৃত। এই প্রথিতযশা সংগীতসাধক ৫৫ বছর ধরে যে সাধনা করে গেছেন তাতে উচ্চাঙ্গসংগীতের এক বিশাল ভা-ার তৈরি হয়েছে। পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে বাংলা খেয়াল এর অনুষ্ঠান উপভোগ করতে ‘সংস্কৃতি কেন্দ্র’ এর ইউটিউব ও ফেসবুক পেজে যুক্ত হতে হবে।