ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আরও ১৮৪ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৫১ জন ও ঢাকার বাহিরে ৩৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের পহেলা জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৫৪ জন। মারা গেছে ৮৯ জন। চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ২২ হাজার ১০১ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ৮৬৪ জন।
গতকাল মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমাজেন্সি অ্যান্ড অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
অন্যদিকে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি হবে। যে সব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয় না। বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নেয়। আর চিকিৎসকদের চেম্বারে গিয়ে ডাক্তার দেখায়। তাদের হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে নেই। ফলে রোগীর সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে বলে সম্ভবনা রয়েছে।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞদের মতে, এ বছর থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে এখনও কমছে না এডিস মশার উপদ্রব। বৃষ্টির পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। সে ডিম থেকে আবার নতুন করে মশার জন্ম হয়। তাই এডিস মশা দমনে মশার প্রজননস্থল ও পূর্ণাঙ্গ মশা দমন না করলে মশার উপদ্রব থাকবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১ , ১২ কার্তিক ১৪২৮ ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ হাজার ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আরও ১৮৪ জন আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ১৫১ জন ও ঢাকার বাহিরে ৩৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের পহেলা জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৫৪ জন। মারা গেছে ৮৯ জন। চিকিৎসা শেষে ছাড়পত্র নিয়েছে ২২ হাজার ১০১ জন। এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছে ৮৬৪ জন।
গতকাল মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমাজেন্সি অ্যান্ড অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম এ সব তথ্য জানিয়েছেন।
অন্যদিকে চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি হবে। যে সব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয় না। বহিঃবিভাগে চিকিৎসা নেয়। আর চিকিৎসকদের চেম্বারে গিয়ে ডাক্তার দেখায়। তাদের হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে নেই। ফলে রোগীর সংখ্যা আরও অনেক বেশি হবে বলে সম্ভবনা রয়েছে।
কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞদের মতে, এ বছর থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে এখনও কমছে না এডিস মশার উপদ্রব। বৃষ্টির পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। সে ডিম থেকে আবার নতুন করে মশার জন্ম হয়। তাই এডিস মশা দমনে মশার প্রজননস্থল ও পূর্ণাঙ্গ মশা দমন না করলে মশার উপদ্রব থাকবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।