একাদশ জাতীয় সংসদের ১৫তম অধিবেশন আগামী ১৪ নভেম্বর বিকেল ৪টায় শুরু হবে। গতকাল রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সংবিধান অনুযায়ী এ অধিবেশন আহ্বান করেন।

এর আগে গত ১৬ সেপ্টেম্বর সংসদের ১৪তম অধিবেশন শেষ হয়। সংবিধান অনুযায়ী একটি অধিবেশন শেষ হওয়ার পরবর্তী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে আরেকটি অধিবেশন আহ্বান করতে হয়। এ কারণেই ১৪ নভেম্বর ১৫তম অধিবেশন আহ্বান করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে মহামারীকালের অন্য অধিবেশনগুলোর মত ১৪তম অধিবেশনেও সীমিতসংখ্যক সংসদ সদস্য অংশ নেন। করোনাভাইরাস পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্ট পাওয়া সংসদ সদস্যরাই সংসদের বৈঠকে অংশ নেন। তবে সাংবাদিকরা সংসদের বৈঠকের সংবাদ সংগ্রহের জন্য সংসদ ভবনে প্রবেশের অনুমতি পাননি। সংসদ টেলিভিশনের সরাসরি সম্প্রচারে অধিবেশনের কার্যক্রম দেখে সংবাদ সংগ্রহের অনুরোধ জানিয়েছিল সংসদ সচিবালয়।

সাত কার্যদিবসে নয়টি বিল পাসের মধ্যদিয়ে ওই অধিবেশন শেষ হয়। এছাড়া, চারটি সংসদীয় স্থায়ী কমিটির প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপিত হয়। প্রধানমন্ত্রীর উত্তর দেয়ার জন্য মোট ২৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায়, যার মধ্যে তিনি জবাব দেন ১৬টির। অন্য মন্ত্রীদের জন্য প্রশ্ন জমা পড়ে ৫৮৪টি। মন্ত্রীরা ৩৮৯টি প্রশ্নের জবাব দেন।