আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে বাণিজ্য সচিব

ফরিদপুর জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কমিটি ও পণ্য বিপণন মনিটরিং কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেছেন, আইন অনুযায়ী বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৭টি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে। বিশ^বাজারে মূল্যবৃদ্ধি এবং কনটেইনার খরচ বেড়ে যাওয়ায় আমদানি খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে।

এজন্য এবার বাজারে তেল, চিনি ও চালসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। এবছর সয়াবিন তেলের দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এবার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদনি হওয়ায় পেঁয়াজের দাম যতটা বৃদ্ধির কথা ছিল ততটা বাড়েনি।

তিনি বলেন, সরকার চাইলেই আমদানি শুল্ক কমাতে পারে না। এতে বাজারে সরবরাহ কমে মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে। সরকার চেষ্টা করছে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মাঝে সমন্বয় করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে। দেশের জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ভোগের চাহিদাও বেড়েছে। তবে গরিব মানুষের জন্য বিশেষ কোন ব্যবস্থা নেয়া যায় কি না সেটি চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। গতকাল সকালে ১১টার দিকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ফরিদপুর সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক অতুল সরকার।

অন্যদের মধ্যে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান, বাজার মনিটরিং কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. সাইফুদ্দিন, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সোহেল শেখ, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা নুরুল্লা মো. আহসান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহকারী উপপরিচালক মো. রকিবুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।

শনিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২১ , ১৪ কার্তিক ১৪২৮ ২২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে বাণিজ্য সচিব

প্রতিনিধি, ফরিদপুর

ফরিদপুর জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কমিটি ও পণ্য বিপণন মনিটরিং কমিটির সঙ্গে মতবিনিময়কালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেছেন, আইন অনুযায়ী বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ১৭টি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে। বিশ^বাজারে মূল্যবৃদ্ধি এবং কনটেইনার খরচ বেড়ে যাওয়ায় আমদানি খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে।

এজন্য এবার বাজারে তেল, চিনি ও চালসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। এবছর সয়াবিন তেলের দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এবার ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদনি হওয়ায় পেঁয়াজের দাম যতটা বৃদ্ধির কথা ছিল ততটা বাড়েনি।

তিনি বলেন, সরকার চাইলেই আমদানি শুল্ক কমাতে পারে না। এতে বাজারে সরবরাহ কমে মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকে। সরকার চেষ্টা করছে ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের মাঝে সমন্বয় করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে। দেশের জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ভোগের চাহিদাও বেড়েছে। তবে গরিব মানুষের জন্য বিশেষ কোন ব্যবস্থা নেয়া যায় কি না সেটি চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। গতকাল সকালে ১১টার দিকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ফরিদপুর সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক অতুল সরকার।

অন্যদের মধ্যে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান, বাজার মনিটরিং কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, জেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. সাইফুদ্দিন, জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সোহেল শেখ, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা নুরুল্লা মো. আহসান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহকারী উপপরিচালক মো. রকিবুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।