উপাচার্যের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের

সেমিস্টার ফি, রেজিস্ট্রেশন ফি, হল ফিসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ফি কমানোর দাবিতে টানা তিনদিন আন্দোলনের পর উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুবের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার করেছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গত শুক্রবার আলোচনা করেন উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুবসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান, হল প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি এবং বাণিজ্য অনুষদের ডিন মো. রোকনুজ্জামান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাহজাহান, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ড. সালেহ আহমেদ, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মোজাহার আলীসহ বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকবৃন্দ।

এ সময় উপাচার্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, শিক্ষার্থীদের কিছু দাবি তিনি মেনে নিয়েছেন এবং কয়েকটি দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

এ সময় উপাচার্য বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন যে বাজেট দেয় তা অত্যন্ত কম। শিক্ষকদের বেতনের বাইরে প্রায় সম্পূর্ণ খরচ শিক্ষার্থীদের বহন করতে হয়।

আমরা ইউজিসির সঙ্গে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবো। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়কে তারা যদি পর্যাপ্ত বাজেট দিতে পারে তাহলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও তারা দিতে বাধ্য। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করব এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসির বরাদ্দ বাড়াতে এবং শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী এ সকল ফি কমাতে।

রবিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২১ , ১৫ কার্তিক ১৪২৮ ২৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

উপাচার্যের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের

সংবাদদাতা, বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ

সেমিস্টার ফি, রেজিস্ট্রেশন ফি, হল ফিসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ফি কমানোর দাবিতে টানা তিনদিন আন্দোলনের পর উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুবের আশ্বাসে আন্দোলন প্রত্যাহার করেছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গত শুক্রবার আলোচনা করেন উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুবসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও আইন অনুষদের ডিন ড. রাজিউর রহমান, হল প্রভোস্ট কমিটির সভাপতি এবং বাণিজ্য অনুষদের ডিন মো. রোকনুজ্জামান, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাহজাহান, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ড. সালেহ আহমেদ, কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মোজাহার আলীসহ বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকবৃন্দ।

এ সময় উপাচার্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, শিক্ষার্থীদের কিছু দাবি তিনি মেনে নিয়েছেন এবং কয়েকটি দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করবেন।

এ সময় উপাচার্য বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন যে বাজেট দেয় তা অত্যন্ত কম। শিক্ষকদের বেতনের বাইরে প্রায় সম্পূর্ণ খরচ শিক্ষার্থীদের বহন করতে হয়।

আমরা ইউজিসির সঙ্গে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলবো। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়কে তারা যদি পর্যাপ্ত বাজেট দিতে পারে তাহলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়েও তারা দিতে বাধ্য। আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করব এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসির বরাদ্দ বাড়াতে এবং শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী এ সকল ফি কমাতে।