আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) বাজেটে রেখেছে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। অথচ ফিফা-এএফসিসহ বিভিন্ন খাত থেকে বার্ষিক আয় হতে পারে ২৪ কোটি টাকার মতো। প্রায় ১৭ কোটি টাকা ঘাটতি রেখেই শনিবার সোনারগাঁও হোটেলে বার্ষিক সাধারণ সভায় বাফুফের এই বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। ফুটবলের জনপ্রিয়তা ও জাতীয় দলের সাফল্যে ভাটার মূহুর্তে এই ঘাটতি বাজেট পূরণ করা বাফুফের জন্য বড় চ্যালেঞ্জের। যা নিয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটি। এজিএম শেষে বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদি বলেন, ‘আমাদের সাধারণ পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দিয়েছে। আমরা ১৭ কোটি ঘাটতি বাজেট স্পন্সর ও বিভিন্ন মাধ্যমে পূরণ করার চেষ্টা করব।’ বাফুফের আর্থিক বছর শুরু হয় জানুয়ারি থেকে শেষ হয় ডিসেম্বরে। গত অর্থবছরে বাফুফের আয় ছিল ১৫ কোটি ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ৫৫৯ টাকা এর বিপরীতে ব্যয় ছিল ২৩ কোটি ২২ লাখ ৮৪ হাজার ১৯১ টাকা। গত বছরের চেয়ে এবার বাফুফের প্রস্তাবিত ব্যয়ের অঙ্ক অনেক বেশি। জানা গেছে, বাফুফে গত বছর স্পন্সর পেয়েছিল মাত্র ৯২ লাখ টাকা। যেখানে একটি ক্লাব ৮০/৯০ লাখ টাকা একজন খেলোয়ারকে মৌসুমের চুক্তি বাবদ দেয়। এই হলো বাফুফের দশা।
রবিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২১ , ১৫ কার্তিক ১৪২৮ ২৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) বাজেটে রেখেছে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। অথচ ফিফা-এএফসিসহ বিভিন্ন খাত থেকে বার্ষিক আয় হতে পারে ২৪ কোটি টাকার মতো। প্রায় ১৭ কোটি টাকা ঘাটতি রেখেই শনিবার সোনারগাঁও হোটেলে বার্ষিক সাধারণ সভায় বাফুফের এই বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। ফুটবলের জনপ্রিয়তা ও জাতীয় দলের সাফল্যে ভাটার মূহুর্তে এই ঘাটতি বাজেট পূরণ করা বাফুফের জন্য বড় চ্যালেঞ্জের। যা নিয়েছে বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটি। এজিএম শেষে বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদি বলেন, ‘আমাদের সাধারণ পরিষদ সর্বসম্মতিক্রমে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বাজেট অনুমোদন দিয়েছে। আমরা ১৭ কোটি ঘাটতি বাজেট স্পন্সর ও বিভিন্ন মাধ্যমে পূরণ করার চেষ্টা করব।’ বাফুফের আর্থিক বছর শুরু হয় জানুয়ারি থেকে শেষ হয় ডিসেম্বরে। গত অর্থবছরে বাফুফের আয় ছিল ১৫ কোটি ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ৫৫৯ টাকা এর বিপরীতে ব্যয় ছিল ২৩ কোটি ২২ লাখ ৮৪ হাজার ১৯১ টাকা। গত বছরের চেয়ে এবার বাফুফের প্রস্তাবিত ব্যয়ের অঙ্ক অনেক বেশি। জানা গেছে, বাফুফে গত বছর স্পন্সর পেয়েছিল মাত্র ৯২ লাখ টাকা। যেখানে একটি ক্লাব ৮০/৯০ লাখ টাকা একজন খেলোয়ারকে মৌসুমের চুক্তি বাবদ দেয়। এই হলো বাফুফের দশা।