শুঁটকি মৌসুমকে সামনে রেখে দুবলার চরে জেলেদের ভিড়

শুঁটকি করণের জন্য আজ থেকে বঙ্গোপ সাগরের মোহনা দুবলায় যাত্রা শুরু করেছেন উপকুলীয় এলাকার কয়েক হাজার জেলে। শীত মৌসুমের শুরুতে প্রতি বছর নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যুন্ত সাগরের ৮/১০টি চরে এখন ব্যস্থ সময় পার করেন তারা। সমুদ্্র পাড়ে অবস্থানের জন্য জেলেরা এখন তাদের অস্থায়ী ঘর তৈরিতে ব্যস্থ রয়েছেন ।

দুবলা ফিশারমেন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ জানান, মৌসুমের শুরুতে জেলেরা তাদের মাথা গোঁজার জন্য বাঁশ ও খুঁটি দিয়ে অস্থায়ী ঘর নির্মাণে ব্যস্থ রয়েছে। এছাড়া দুবলা ফরেস্ট টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তা প্রলাদ চন্দ্র রায় মোবাইল ফোনে বলেন, এ বছর সাগরে মাছ ধরে শুঁটকিকরণের জন্য দুবলার আলোরকোল, মাঝেরকেল্লা, নারিকেলবাড়ীয়া ও শ্যালারচর সহ ১০টি চরে হাজার জেলে অবস্থান নিয়েছেন।

এ বছর জেলেদের অস্থায়ী ভাবে থাকার জন্য ৯৮৫টি জেলে ঘর, ৬৬টি ডিপো ঘর এবং ৯৬টি দোকানঘর নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

সোমবার, ০১ নভেম্বর ২০২১ , ১৬ কার্তিক ১৪২৮ ২৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

শুঁটকি মৌসুমকে সামনে রেখে দুবলার চরে জেলেদের ভিড়

প্রতিনিধি, শরনখোলা (বাগেরহাট)

শুঁটকি করণের জন্য আজ থেকে বঙ্গোপ সাগরের মোহনা দুবলায় যাত্রা শুরু করেছেন উপকুলীয় এলাকার কয়েক হাজার জেলে। শীত মৌসুমের শুরুতে প্রতি বছর নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যুন্ত সাগরের ৮/১০টি চরে এখন ব্যস্থ সময় পার করেন তারা। সমুদ্্র পাড়ে অবস্থানের জন্য জেলেরা এখন তাদের অস্থায়ী ঘর তৈরিতে ব্যস্থ রয়েছেন ।

দুবলা ফিশারমেন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ জানান, মৌসুমের শুরুতে জেলেরা তাদের মাথা গোঁজার জন্য বাঁশ ও খুঁটি দিয়ে অস্থায়ী ঘর নির্মাণে ব্যস্থ রয়েছে। এছাড়া দুবলা ফরেস্ট টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তা প্রলাদ চন্দ্র রায় মোবাইল ফোনে বলেন, এ বছর সাগরে মাছ ধরে শুঁটকিকরণের জন্য দুবলার আলোরকোল, মাঝেরকেল্লা, নারিকেলবাড়ীয়া ও শ্যালারচর সহ ১০টি চরে হাজার জেলে অবস্থান নিয়েছেন।

এ বছর জেলেদের অস্থায়ী ভাবে থাকার জন্য ৯৮৫টি জেলে ঘর, ৬৬টি ডিপো ঘর এবং ৯৬টি দোকানঘর নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।