বাংলাদেশের প্রয়াত গুণী রূপসজ্জাকর বঙ্গজিৎ দত্ত ২১তম প্রয়াণ দিবসকে ঘিরে তিনদিনের এক রূপসজ্জা কর্মশালার আয়োজন করেছিলেন তার ছেলে শুভাশীষ দত্ত তন্ময়। বঙ্গজিৎ দত্ত প্রয়াণ দিবস উদযাপন পর্ষদ ও থিয়েটার ডিজাইনার্স ইন্সটিটিউটের আয়োজনে ২৮-৩০ অক্টোবর-২০২১ তিন দিনব্যাপী এ কর্মশালার সার্বিক সহায়তায় ছিল বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন ও নাট্যম রেপার্টরি। আর পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। ২০০০ সালের ১ নভেম্বর রাত ১১টা ১৫ মিনিটে তার জীবন নাটকের যবনিকাপাত ঘটে। আজ ১ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় খ্যাতনামা এই রূপসজ্জা শিল্পীর প্রয়াণ দিবস উদযাপন করা হবে জাতীয় নাট্যশালার স্টুডিও থিয়েটার হলে। এ আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন- মঞ্চ সারথি আতাউর রহমান, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, নাট্যজন দেবপ্রসাদ দেবনাথ, নাট্যজন গোলাম সারোয়ার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে থাকছে সনদপত্র বিতরণ, স্মৃতিচারণ, সম্মাননা প্রদান। সুরেশ দত্ত সম্মাননা পাচ্ছেন আমানুল হক, বঙ্গজীৎ দত্ত সম্মাননা পাচ্ছেন ফেরদৌসী মজুমদার। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন বংশীবাদক উত্তম চক্রবর্তী, মেঘদূত নাট্য সম্প্রদায়, চারুকন্ঠ, কাদামাটি, সর্বনাম।
বঙ্গজিৎ দত্তকে বলা হয় বাংলাদেশের রূপসজ্জাকরদের গুরু। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে বাংলাদেশের রূপসজ্জাশিল্পে উন্মোচিত হয়েছে নবদিগন্ত। তার জন্ম ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ ঢাকার ঠাটারী বাজার এলাকায়। বঙ্গজিতের দত্তের বাবা সুরেশ দত্ত ছিলেন গুণী অভিনেতা, নিদের্শক, সংগঠক এবং একজন রূপসজ্জা শিল্পী।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন বঙ্গজিৎ দত্ত। যুদ্ধের পরে পেশা হিসেবে রূপসজ্জাকেই পুরোপুরিভাবে বেছে নেন তিনি। তার সুযোগ্য পুত্র তন্ময় দাদা ও বাবার আদর্শকে মাথায় নিয়ে একই পেশায় নিজেকে নিযুক্ত রেখেছেন। বাবার শেখানো জ্ঞানই তিনি পৌঁছে দিচ্ছেন এ প্রজন্মের তরুণ নাট্যকর্মীদের মাঝে।
সোমবার, ০১ নভেম্বর ২০২১ , ১৬ কার্তিক ১৪২৮ ২৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
বিনোদন প্রতিবেদক
বাংলাদেশের প্রয়াত গুণী রূপসজ্জাকর বঙ্গজিৎ দত্ত ২১তম প্রয়াণ দিবসকে ঘিরে তিনদিনের এক রূপসজ্জা কর্মশালার আয়োজন করেছিলেন তার ছেলে শুভাশীষ দত্ত তন্ময়। বঙ্গজিৎ দত্ত প্রয়াণ দিবস উদযাপন পর্ষদ ও থিয়েটার ডিজাইনার্স ইন্সটিটিউটের আয়োজনে ২৮-৩০ অক্টোবর-২০২১ তিন দিনব্যাপী এ কর্মশালার সার্বিক সহায়তায় ছিল বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন ও নাট্যম রেপার্টরি। আর পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। ২০০০ সালের ১ নভেম্বর রাত ১১টা ১৫ মিনিটে তার জীবন নাটকের যবনিকাপাত ঘটে। আজ ১ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় খ্যাতনামা এই রূপসজ্জা শিল্পীর প্রয়াণ দিবস উদযাপন করা হবে জাতীয় নাট্যশালার স্টুডিও থিয়েটার হলে। এ আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন- মঞ্চ সারথি আতাউর রহমান, শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, নাট্যজন দেবপ্রসাদ দেবনাথ, নাট্যজন গোলাম সারোয়ার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে থাকছে সনদপত্র বিতরণ, স্মৃতিচারণ, সম্মাননা প্রদান। সুরেশ দত্ত সম্মাননা পাচ্ছেন আমানুল হক, বঙ্গজীৎ দত্ত সম্মাননা পাচ্ছেন ফেরদৌসী মজুমদার। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন বংশীবাদক উত্তম চক্রবর্তী, মেঘদূত নাট্য সম্প্রদায়, চারুকন্ঠ, কাদামাটি, সর্বনাম।
বঙ্গজিৎ দত্তকে বলা হয় বাংলাদেশের রূপসজ্জাকরদের গুরু। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে বাংলাদেশের রূপসজ্জাশিল্পে উন্মোচিত হয়েছে নবদিগন্ত। তার জন্ম ৪ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ ঢাকার ঠাটারী বাজার এলাকায়। বঙ্গজিতের দত্তের বাবা সুরেশ দত্ত ছিলেন গুণী অভিনেতা, নিদের্শক, সংগঠক এবং একজন রূপসজ্জা শিল্পী।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন বঙ্গজিৎ দত্ত। যুদ্ধের পরে পেশা হিসেবে রূপসজ্জাকেই পুরোপুরিভাবে বেছে নেন তিনি। তার সুযোগ্য পুত্র তন্ময় দাদা ও বাবার আদর্শকে মাথায় নিয়ে একই পেশায় নিজেকে নিযুক্ত রেখেছেন। বাবার শেখানো জ্ঞানই তিনি পৌঁছে দিচ্ছেন এ প্রজন্মের তরুণ নাট্যকর্মীদের মাঝে।