পাঠাও এর নতুন সিইও ফাহিম আহমেদ

দেশের ডিজিটাল সার্ভিস প্লাটফর্ম এবং রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান পাঠাও-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিযুক্ত হলেন ফাহিম আহমেদ। এই নিয়োগ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। তিনি পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মোহাম্মদ ইলিয়াসের স্থলাভিষিক্ত হলেন। গতকাল তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।

ফাহিম আহমেদ ২০১৮ সালে পাঠাও-এর চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে যোগদান করেন। ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে তিনি কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমের দায়িত্বভার নেন। মহামারীর সংকটকালীন সময়ে ডিজিটাল সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কোম্পানির জন্য নবতর কৌশল উদ্ভাবন ও তা বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন তিনি।

গত এক বছরে পাঠাও-এর কার্যক্রমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে এবং আর্থিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে রেকর্ড হারে। পাঠাও ডিজিটাল প্লাটফর্মে সেবাগ্রহণকারী গ্রাহকের সংখ্যা ৮০ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে। সেবাপ্রদানে নিয়োজিত রয়েছে ৩ লাখ চালক ও ডেলিভারি এজেন্ট, প্রায় ৩০ হাজার মার্চেন্ট ও ১০ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট।

ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘আমরা এমন একটি কোম্পানি যারা অগণিত ভোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং দৈনিক উপার্জনকারীদের জীবনে পরিবর্তন এনেছি। সামনের দিনগুলোতে আমাদের জন্য রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা।’

মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর ২০২১ , ১৭ কার্তিক ১৪২৮ ২৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

পাঠাও এর নতুন সিইও ফাহিম আহমেদ

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

দেশের ডিজিটাল সার্ভিস প্লাটফর্ম এবং রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস সেবা খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান পাঠাও-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিযুক্ত হলেন ফাহিম আহমেদ। এই নিয়োগ তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে। তিনি পাঠাও এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মোহাম্মদ ইলিয়াসের স্থলাভিষিক্ত হলেন। গতকাল তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।

ফাহিম আহমেদ ২০১৮ সালে পাঠাও-এর চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে যোগদান করেন। ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে তিনি কোম্পানির সার্বিক কার্যক্রমের দায়িত্বভার নেন। মহামারীর সংকটকালীন সময়ে ডিজিটাল সেবার ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কোম্পানির জন্য নবতর কৌশল উদ্ভাবন ও তা বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন তিনি।

গত এক বছরে পাঠাও-এর কার্যক্রমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে এবং আর্থিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে রেকর্ড হারে। পাঠাও ডিজিটাল প্লাটফর্মে সেবাগ্রহণকারী গ্রাহকের সংখ্যা ৮০ লাখ ছাড়িয়ে গিয়েছে। সেবাপ্রদানে নিয়োজিত রয়েছে ৩ লাখ চালক ও ডেলিভারি এজেন্ট, প্রায় ৩০ হাজার মার্চেন্ট ও ১০ হাজারের বেশি রেস্টুরেন্ট।

ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘আমরা এমন একটি কোম্পানি যারা অগণিত ভোক্তা, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এবং দৈনিক উপার্জনকারীদের জীবনে পরিবর্তন এনেছি। সামনের দিনগুলোতে আমাদের জন্য রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা।’