গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শ্রমিক ছাটাইয়ের প্রতিবাদে উপজেলার মাটিকাটা এলাকার ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা গত বুধবার (৩ নভেম্বর) রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও লাঠি পেটা করেন। এ ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে এবং কারখানার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে শ্রমিকদের সাথে এক সমঝোতা চুক্তি করেন। এতে উল্লেখ করা হয় ছাটাইকৃত শ্রমিকরা তাদের প্রাপ্য সকল টাকা পয়সা শ্রম আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) থেকে উত্তোলন করতে পারবে।
গত বুধবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার ছাটাইকৃত শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
কারখানার শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মাটিকাটা এলাকার ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড নামের একটি তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাটাইসহ বিভিন্ন দাবিতে ওই কারখানার তৃতীয় ও চতুর্থ তলারসুইং সেকশনের শ্রমিকেরা গত বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন। শ্রমিকদের কর্মবিরতির কারণে ওই কারখানার ৮৫ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়।
শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১ , ২০ কার্তিক ১৪২৮ ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
প্রতিনিধি, কালিয়াকৈর (গাজীপুর)
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে শ্রমিক ছাটাইয়ের প্রতিবাদে উপজেলার মাটিকাটা এলাকার ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা গত বুধবার (৩ নভেম্বর) রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ ও ভাংচুর করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও লাঠি পেটা করেন। এ ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে এবং কারখানার পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে শ্রমিকদের সাথে এক সমঝোতা চুক্তি করেন। এতে উল্লেখ করা হয় ছাটাইকৃত শ্রমিকরা তাদের প্রাপ্য সকল টাকা পয়সা শ্রম আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) থেকে উত্তোলন করতে পারবে।
গত বুধবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড কারখানার ছাটাইকৃত শ্রমিক ও কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
কারখানার শ্রমিক ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মাটিকাটা এলাকার ইনক্রেডিবল ফ্যাশন লিমিটেড নামের একটি তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক ছাটাইসহ বিভিন্ন দাবিতে ওই কারখানার তৃতীয় ও চতুর্থ তলারসুইং সেকশনের শ্রমিকেরা গত বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করে আসছিলেন। শ্রমিকদের কর্মবিরতির কারণে ওই কারখানার ৮৫ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়।