নোয়াখালী জেলা পরিষদ কর্তৃক ২০০৮ সালে ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় চাটখিল অডিটোরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার। নির্মাণের পর থেকে অদ্যাবধি কোন সংস্কার না করায় বর্তমানে অডিটোরিয়ামটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নির্মাণের পর থেকে আর কোন সংস্কার না করায় বর্তমানে সামান্য বৃষ্টি হলেও বৃষ্টির পানি টিনের চাল দিয়ে অডিটরিয়ামের ভেতরে চলে আসে, ফলে ফ্লোরের কাপের্টিং উঠে যাচ্ছে। অচল হয়ে আছে সিলিং ফ্যানগুলো, ভেতরের কোন টয়লেটই ব্যবহার করা যায় না, ঝরে পড়ে যাচ্ছে দেওয়ালের আস্তর। স্থানীয়রা জানান, যে উদ্দেশ্যে এই অডিটোরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে তা এখন সেইভাবে ব্যবহার করা যায় না। কোন সভা-সমাবেশ কিংবা সামাজিক অুনষ্ঠান করা যায় না। জনস্বার্থে ও সরকারি সম্পদ রক্ষায় এখনই এই অডিটোরিয়ামটি সংস্কার করা জরুরী।
জেলা পরিষদ থেকে অডিটোরিয়ামের লিজ গ্রহিতা হারুন অর রশিদ বলেন, গত বছরের ১০ আগস্ট তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বরাবরে লিখিত আবেদন করেন অডিটোরিয়ামটি সংস্কারের জন্য। ঐ আবেদনে নোয়াখালী-১ (চাটখিল- সোনাইমুড়ি) আসনের সংসদ সদস্য এইচ.এম ইব্রাহীম সংস্কারের জন্য সুপারিশ জানিয়েছেন।
নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. জাফর উল্যাহ গত বছরই অডিটোরিয়ামটির দুরাবস্থা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশ পাওয়ার কথা স্বীকার করে জনস্বার্থে ও সরকারি সম্পদ রক্ষায় সংস্কারের আশ্বাস দিলেও এখন পর্যন্ত কোন সংস্কার করা হয়নি।
এই বিষয়ে নোয়াখালী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আলমের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুব দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার, ০৫ নভেম্বর ২০২১ , ২০ কার্তিক ১৪২৮ ২৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
প্রতিনিধি, চাটখিল (নোয়াখালী)
নোয়াখালী জেলা পরিষদ কর্তৃক ২০০৮ সালে ১ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয় চাটখিল অডিটোরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টার। নির্মাণের পর থেকে অদ্যাবধি কোন সংস্কার না করায় বর্তমানে অডিটোরিয়ামটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নির্মাণের পর থেকে আর কোন সংস্কার না করায় বর্তমানে সামান্য বৃষ্টি হলেও বৃষ্টির পানি টিনের চাল দিয়ে অডিটরিয়ামের ভেতরে চলে আসে, ফলে ফ্লোরের কাপের্টিং উঠে যাচ্ছে। অচল হয়ে আছে সিলিং ফ্যানগুলো, ভেতরের কোন টয়লেটই ব্যবহার করা যায় না, ঝরে পড়ে যাচ্ছে দেওয়ালের আস্তর। স্থানীয়রা জানান, যে উদ্দেশ্যে এই অডিটোরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে তা এখন সেইভাবে ব্যবহার করা যায় না। কোন সভা-সমাবেশ কিংবা সামাজিক অুনষ্ঠান করা যায় না। জনস্বার্থে ও সরকারি সম্পদ রক্ষায় এখনই এই অডিটোরিয়ামটি সংস্কার করা জরুরী।
জেলা পরিষদ থেকে অডিটোরিয়ামের লিজ গ্রহিতা হারুন অর রশিদ বলেন, গত বছরের ১০ আগস্ট তিনি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বরাবরে লিখিত আবেদন করেন অডিটোরিয়ামটি সংস্কারের জন্য। ঐ আবেদনে নোয়াখালী-১ (চাটখিল- সোনাইমুড়ি) আসনের সংসদ সদস্য এইচ.এম ইব্রাহীম সংস্কারের জন্য সুপারিশ জানিয়েছেন।
নোয়াখালী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডা. জাফর উল্যাহ গত বছরই অডিটোরিয়ামটির দুরাবস্থা ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুপারিশ পাওয়ার কথা স্বীকার করে জনস্বার্থে ও সরকারি সম্পদ রক্ষায় সংস্কারের আশ্বাস দিলেও এখন পর্যন্ত কোন সংস্কার করা হয়নি।
এই বিষয়ে নোয়াখালী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আলমের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মহোদয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুব দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।