২০৩০ সালের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী বিশ্বের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ বন্যা, ঝড় ও সুনামির কবলে পড়বে। বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১০০ বছরে সংঘটিত সুনামির কারণ, সমাজের ওপর প্রভাব, পরবর্তী ঝুঁকি এবং প্রাণহানির একটি তালিকা তৈরি করেছে। তালিকায় শ্রীলঙ্কা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড এবং জাপান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যবস্থা আগে থেকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে সেটা সম্ভাব্য বিপর্যয় প্রতিরোধে কিছুটা সাহায্য করতে পারে। সুনামিকে অন্যতম বিপজ্জনক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, সুনামি-প্রবণ এলাকায় নগরায়ণ এবং পর্যটন প্রতিরোধ করা উচিত, অন্যথায় অনেকেরই প্রাণের ঝুঁকি থাকবে বলে জানিয়েছে আনাদলু অ্যাজেন্সি।
জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, গত ১০০ বছরে ৫৮টি সুনামিতে আনুমানিক দুই লাখ ৬০ হাজার মানুষ মারা গেছে।
শনিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২১ , ২১ কার্তিক ১৪২৮ ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
২০৩০ সালের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসকারী বিশ্বের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ বন্যা, ঝড় ও সুনামির কবলে পড়বে। বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস উপলক্ষে জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা গত ১০০ বছরে সংঘটিত সুনামির কারণ, সমাজের ওপর প্রভাব, পরবর্তী ঝুঁকি এবং প্রাণহানির একটি তালিকা তৈরি করেছে। তালিকায় শ্রীলঙ্কা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড এবং জাপান সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, সঠিক জায়গায় সঠিক ব্যবস্থা আগে থেকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হলে সেটা সম্ভাব্য বিপর্যয় প্রতিরোধে কিছুটা সাহায্য করতে পারে। সুনামিকে অন্যতম বিপজ্জনক প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, সুনামি-প্রবণ এলাকায় নগরায়ণ এবং পর্যটন প্রতিরোধ করা উচিত, অন্যথায় অনেকেরই প্রাণের ঝুঁকি থাকবে বলে জানিয়েছে আনাদলু অ্যাজেন্সি।
জাতিসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যানুসারে, গত ১০০ বছরে ৫৮টি সুনামিতে আনুমানিক দুই লাখ ৬০ হাজার মানুষ মারা গেছে।