ভোলা জেলায় অর্ধশতাধিক মণ্ডপে গত বৃহস্পতিবার হিন্দু সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বড় উৎসব কালীপূজা (শ্যামাপূজা) অনুষ্ঠিত হয়েছে সীমিত আলোকসজ্জার মধ্যদিয়ে। বিভিন্ন মন্দিরে হামলা, ভাঙচুর, ঘরবাড়ি লুটপাটের ঘটনার প্রতিবাদে মুখে কালোকাপড় বেঁধে মৌন অবস্থান করেছেন শত শত ভক্তরা। জেলার কেন্দ্রীয় করুণাময়ী কালীমাতা মন্দির চত্বরে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পৌর শ্মশানকালী মন্দির কেন্দ্রীয় মন্দির পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনকালে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক ইলাহী চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকিব, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক এনামুল হক আরজু, জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি প্রফেসর দুলাল চন্দ্র ঘোষ, প্রেসক্লাব সম্পাদক অমিতাভ অপু, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সম্পাদক অসীম সাহা, কালীমন্দির কমিটির সভাপতি বিকাশ মজুমদার, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব ধ্রুব হাওলাদার। এ সময় সাম্প্রদায়িক উচ্চকানী বন্ধ করার পাশপাশি সম্প্রীতি রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়।
জেলা শহরের কালীনাথ রায় বাজারের কর্মকার বাড়ি, কালিখোলার বৈদ্য বাড়ি, অনুজকাহালী মণ্ডপ, বিরেণ রায় বাড়ি কালীমন্দি, উকিলপাড়া মণ্ডপ, বাপ্তা কালীমন্দিরে সকাল থেকে শাস্ত্রীয় নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। পুরহীত জয় পাল চ্যাটার্জি ও পিংকু চ্যাটার্জি জানান, এবার দেশব্যাপী সম্প্রীতি ও মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করা হয়েছে।
শনিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২১ , ২১ কার্তিক ১৪২৮ ২৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
জেলা বার্তা পরিবেশক, ভোলা
ভোলা জেলায় অর্ধশতাধিক মণ্ডপে গত বৃহস্পতিবার হিন্দু সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বড় উৎসব কালীপূজা (শ্যামাপূজা) অনুষ্ঠিত হয়েছে সীমিত আলোকসজ্জার মধ্যদিয়ে। বিভিন্ন মন্দিরে হামলা, ভাঙচুর, ঘরবাড়ি লুটপাটের ঘটনার প্রতিবাদে মুখে কালোকাপড় বেঁধে মৌন অবস্থান করেছেন শত শত ভক্তরা। জেলার কেন্দ্রীয় করুণাময়ী কালীমাতা মন্দির চত্বরে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পৌর শ্মশানকালী মন্দির কেন্দ্রীয় মন্দির পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনকালে শুভেচ্ছা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক ইলাহী চৌধুরী, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্মসম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকিব, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক এনামুল হক আরজু, জেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. ইউনুছ, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি প্রফেসর দুলাল চন্দ্র ঘোষ, প্রেসক্লাব সম্পাদক অমিতাভ অপু, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সম্পাদক অসীম সাহা, কালীমন্দির কমিটির সভাপতি বিকাশ মজুমদার, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সদস্য সচিব ধ্রুব হাওলাদার। এ সময় সাম্প্রদায়িক উচ্চকানী বন্ধ করার পাশপাশি সম্প্রীতি রক্ষায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানানো হয়।
জেলা শহরের কালীনাথ রায় বাজারের কর্মকার বাড়ি, কালিখোলার বৈদ্য বাড়ি, অনুজকাহালী মণ্ডপ, বিরেণ রায় বাড়ি কালীমন্দি, উকিলপাড়া মণ্ডপ, বাপ্তা কালীমন্দিরে সকাল থেকে শাস্ত্রীয় নানা অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। পুরহীত জয় পাল চ্যাটার্জি ও পিংকু চ্যাটার্জি জানান, এবার দেশব্যাপী সম্প্রীতি ও মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনা করা হয়েছে।