মৃতের পরিবারের দাবি শারীরিক নির্যাতনেই মেয়ের মৃত্যু ঘটেছে। অপরদিকে স্বামী ও তার স্বজনরা বলছে, বিষপানে আত্মহত্যা করেছে গৃহবধূ জিদনী বেগম। তবে পুলিশ বলছে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলেই বুঝা যাবে হত্যা! না আত্মহত্যা। গত বুধবার রাতে কর্তব্যরত ডাক্তার জিদনীকে মৃত ঘোষণা করে দেহ মা বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাঙ্গাবালী উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় ৫ বছর আগে উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের গাববুনিয়া গ্রামের লাল মিয়া মাতুব্বরের ছেলে রাসেল মাতুব্বরের সঙ্গে একই ইউনিয়নের টুঙ্গীবাড়িয়া গ্রামের রেজাউল গাজীর মেয়ে জিদনী বেগমের বিয়ে হয়। মরিয়ম নামে সারে ৩ বছরের এক কন্যা সন্তানও রয়েছে তাদের । বিয়ের পর থেকে স্বামী রাসেল, স্ত্রী জিদনীকে কারনে অকারনে মারধর করতেন। একাধিকবার সালিশও হয়েছে।
রবিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২১ , ২২ কার্তিক ১৪২৮ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
প্রতিনিধি, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)
মৃতের পরিবারের দাবি শারীরিক নির্যাতনেই মেয়ের মৃত্যু ঘটেছে। অপরদিকে স্বামী ও তার স্বজনরা বলছে, বিষপানে আত্মহত্যা করেছে গৃহবধূ জিদনী বেগম। তবে পুলিশ বলছে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলেই বুঝা যাবে হত্যা! না আত্মহত্যা। গত বুধবার রাতে কর্তব্যরত ডাক্তার জিদনীকে মৃত ঘোষণা করে দেহ মা বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাঙ্গাবালী উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় ৫ বছর আগে উপজেলার বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের গাববুনিয়া গ্রামের লাল মিয়া মাতুব্বরের ছেলে রাসেল মাতুব্বরের সঙ্গে একই ইউনিয়নের টুঙ্গীবাড়িয়া গ্রামের রেজাউল গাজীর মেয়ে জিদনী বেগমের বিয়ে হয়। মরিয়ম নামে সারে ৩ বছরের এক কন্যা সন্তানও রয়েছে তাদের । বিয়ের পর থেকে স্বামী রাসেল, স্ত্রী জিদনীকে কারনে অকারনে মারধর করতেন। একাধিকবার সালিশও হয়েছে।