শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে অসঙ্গতি প্রমাণিত হওয়ায় তদন্ত কমিটির সুপারিশে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইপিই) বিভাগের শিক্ষক সম্রাট কুমার দে কে সহকারী অধ্যাপক থেকে প্রভাষক পদে অবনমন করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে যবিপ্রবির সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম রিজেন্ট বোর্ডের ৭২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন।
রিজেন্ট বোর্ডের সভায়, বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাধারণ আচরণ, শৃঙ্খলা ও আপীল সংক্রান্ত বিধি অনুযায়ী স¤্রাট কুমার দে গুরুদ- প্রাপ্য হওয়ায় তাকে বর্তমান পদ থেকে নি¤œপদে বা নি¤œতর বেতনক্রমে অবনতকরণ এবং আগামী দুই বছর তিনি সহকারী অধ্যাপকের জন্য পদন্নোতির আবেদন করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
উপাচার্য বলেন, গবেষণা প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এলসভিয়ারের স্কোপাস ইনডেক্সে ৩৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশের মধ্যে যবিপ্রবি এবারও প্রথম স্থান অর্জন করেছে। আমাদের গবেষণা কর্মের ৪২.৬ শতাংশ কিউ-১ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এবং এদেশের বিশ^বিদ্যালয়সমূহের মধ্যে সাইটেশন ইম্প্যাক্টে আমরা বর্তমানে তৃতীয় অবস্থানে আছি।
রবিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২১ , ২২ কার্তিক ১৪২৮ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
যশোর অফিস
শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র মূল্যায়নে অসঙ্গতি প্রমাণিত হওয়ায় তদন্ত কমিটির সুপারিশে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং (আইপিই) বিভাগের শিক্ষক সম্রাট কুমার দে কে সহকারী অধ্যাপক থেকে প্রভাষক পদে অবনমন করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে বিশ^বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে যবিপ্রবির সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী ফোরাম রিজেন্ট বোর্ডের ৭২তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন।
রিজেন্ট বোর্ডের সভায়, বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাধারণ আচরণ, শৃঙ্খলা ও আপীল সংক্রান্ত বিধি অনুযায়ী স¤্রাট কুমার দে গুরুদ- প্রাপ্য হওয়ায় তাকে বর্তমান পদ থেকে নি¤œপদে বা নি¤œতর বেতনক্রমে অবনতকরণ এবং আগামী দুই বছর তিনি সহকারী অধ্যাপকের জন্য পদন্নোতির আবেদন করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
উপাচার্য বলেন, গবেষণা প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এলসভিয়ারের স্কোপাস ইনডেক্সে ৩৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশের মধ্যে যবিপ্রবি এবারও প্রথম স্থান অর্জন করেছে। আমাদের গবেষণা কর্মের ৪২.৬ শতাংশ কিউ-১ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে এবং এদেশের বিশ^বিদ্যালয়সমূহের মধ্যে সাইটেশন ইম্প্যাক্টে আমরা বর্তমানে তৃতীয় অবস্থানে আছি।