ছুটিতে টাইগারদের কোচিং স্টাফরা

তিন ভাগে ভাগ হয়ে দুবাই থেকে দেশে ফিরবে জাতীয় দলের বহর, তা আগেই জানা গিয়েছে। এর মধ্যে ৮ ক্রিকেটার রুবেল হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, নাঈম শেখ, শরিফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ, শেখ মেহেদি, শামীম পাটোয়ারী এবং মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমাম ও প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরীসহ মোট ১২ জনের প্রথমিক বহর চলে এসেছে ঢাকায়।

গতকাল বিকেলে ১২ জনের বহর দুবাই থেকে এমিরাটসের ফ্লাইটে ঢাকা ফিরে। এর বাইরে আরও ৪ জন শুক্রবার রাত ১১টায় দেশে ফিরছেন।

তাদের মধ্যে আছেন দু’জন ক্রিকেটারÑ সৌম্য সরকার এবং নুরুল হাসান সোহান। সঙ্গে রয়েছেন ক্রিকেট অপারেশন্স ম্যানেজার সাব্বির খান ও নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন।

আগেই জানা গেছে অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, সিনিয়র ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম, ওপেনার লিটন দাস এবং পেসার তাসকিন আহমেদ আসছেন না। তারা কয়েকদিন পর ফিরবেন।

এত গেল ক্রিকেটার এবং দলের সঙ্গে যাওয়া ক্রিকেট ম্যানেজার, নির্বাচক, মিডিয়া ম্যানেজার ও প্রধান চিকিৎসকের কথা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, টি-২০ বিশ্বকাপে অংশ নেয়া জাতীয় দলের কোচিং স্টাফের কেউ প্রথম বহরে আসেননি। দ্বিতীয় বহরেও নেই কোন ভিনদেশি কোচ।

হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো, পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, ব্যাটিং কোচ অ্যাশওয়েল প্রিন্স, স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ, ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুক, ফিজিও জুলিয়ান ক্যালেফাতো এবং ভিডিও ও কম্পিউটার অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাস সবাই ছুটিতে নিজ নিজ দেশে চলে গেছেন।

ফিরবেন ১১ নভেম্বর। কারণ, ১২ নভেম্বর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে টি-২০ এবং টেস্ট সিরিজের জন্য বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি শুরু হবে। মানে তার আগ দিয়েই আবার রাজধানীতে এসে পৌঁছাবেন জাতীয় দলের সব বিদেশি কোচিং স্টাফ।

রবিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২১ , ২২ কার্তিক ১৪২৮ ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩

ছুটিতে টাইগারদের কোচিং স্টাফরা

ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক

তিন ভাগে ভাগ হয়ে দুবাই থেকে দেশে ফিরবে জাতীয় দলের বহর, তা আগেই জানা গিয়েছে। এর মধ্যে ৮ ক্রিকেটার রুবেল হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, আফিফ হোসেন ধ্রুব, নাঈম শেখ, শরিফুল ইসলাম, নাসুম আহমেদ, শেখ মেহেদি, শামীম পাটোয়ারী এবং মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমাম ও প্রধান চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরীসহ মোট ১২ জনের প্রথমিক বহর চলে এসেছে ঢাকায়।

গতকাল বিকেলে ১২ জনের বহর দুবাই থেকে এমিরাটসের ফ্লাইটে ঢাকা ফিরে। এর বাইরে আরও ৪ জন শুক্রবার রাত ১১টায় দেশে ফিরছেন।

তাদের মধ্যে আছেন দু’জন ক্রিকেটারÑ সৌম্য সরকার এবং নুরুল হাসান সোহান। সঙ্গে রয়েছেন ক্রিকেট অপারেশন্স ম্যানেজার সাব্বির খান ও নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন।

আগেই জানা গেছে অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, সিনিয়র ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম, ওপেনার লিটন দাস এবং পেসার তাসকিন আহমেদ আসছেন না। তারা কয়েকদিন পর ফিরবেন।

এত গেল ক্রিকেটার এবং দলের সঙ্গে যাওয়া ক্রিকেট ম্যানেজার, নির্বাচক, মিডিয়া ম্যানেজার ও প্রধান চিকিৎসকের কথা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, টি-২০ বিশ্বকাপে অংশ নেয়া জাতীয় দলের কোচিং স্টাফের কেউ প্রথম বহরে আসেননি। দ্বিতীয় বহরেও নেই কোন ভিনদেশি কোচ।

হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গো, পেস বোলিং কোচ ওটিস গিবসন, ব্যাটিং কোচ অ্যাশওয়েল প্রিন্স, স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথ, ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুক, ফিজিও জুলিয়ান ক্যালেফাতো এবং ভিডিও ও কম্পিউটার অ্যানালিস্ট শ্রীনিবাস সবাই ছুটিতে নিজ নিজ দেশে চলে গেছেন।

ফিরবেন ১১ নভেম্বর। কারণ, ১২ নভেম্বর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে টি-২০ এবং টেস্ট সিরিজের জন্য বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি শুরু হবে। মানে তার আগ দিয়েই আবার রাজধানীতে এসে পৌঁছাবেন জাতীয় দলের সব বিদেশি কোচিং স্টাফ।