আব্দুস সামাদ, বাগাতিপাড়া উপজেলার লক্ষণহাটি গ্রামের বাসিন্দা। গত সাতবছর ধরে জাতীয় পরিচয়পত্রে মৃত ছিলেন। ভোটাধিকার প্রয়োগসহ সব ধরনের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিতও হয়েছেন। চারবার আবেদনেও কাজ হয়নি। অবশেষে দৈনিক সংবাদে খবর প্রকাশের পর সম্প্রতি তিনি মৃত থেকে জীবিত হয়েছেন। সম্পন্নও করেছেন করোনা টিকার রেজিস্ট্রেশন। ভুক্তভোগী সামাদ এলবাস আলীর ছেলে।
তিনি জানান, ১৯৭০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় পরিচয়পত্র পান। সেখানে তার নাগরিক পরিচিতি নম্বর ছিল ৬৯২০৯০৬৬৯১০৯০। ওই সময় থেকে তিনি প্রয়োজনের সব কাজে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করতে পেরেছিলেন। কিন্তু ২০১৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে গেলে নির্বাচন কর্মকর্তা তাকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেননি। কারণ হিসেবে নির্বাচন কার্যালয়ের কাগজপত্রে তিনি মৃত হিসেবে লিপিবদ্ধ রয়েছেন বলে জানানো হয়। এরপরই বিষয়টি তিনি জানতে পারেন।
সোমবার, ০৮ নভেম্বর ২০২১ , ২৩ কার্তিক ১৪২৮ ৩১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
প্রতিনিধি, বাগাতিপাড়া (নাটোর)
আব্দুস সামাদ, বাগাতিপাড়া উপজেলার লক্ষণহাটি গ্রামের বাসিন্দা। গত সাতবছর ধরে জাতীয় পরিচয়পত্রে মৃত ছিলেন। ভোটাধিকার প্রয়োগসহ সব ধরনের নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিতও হয়েছেন। চারবার আবেদনেও কাজ হয়নি। অবশেষে দৈনিক সংবাদে খবর প্রকাশের পর সম্প্রতি তিনি মৃত থেকে জীবিত হয়েছেন। সম্পন্নও করেছেন করোনা টিকার রেজিস্ট্রেশন। ভুক্তভোগী সামাদ এলবাস আলীর ছেলে।
তিনি জানান, ১৯৭০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৮ সালে জাতীয় পরিচয়পত্র পান। সেখানে তার নাগরিক পরিচিতি নম্বর ছিল ৬৯২০৯০৬৬৯১০৯০। ওই সময় থেকে তিনি প্রয়োজনের সব কাজে জাতীয় পরিচয়পত্র ব্যবহার করতে পেরেছিলেন। কিন্তু ২০১৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাচনে ভোট দিতে গেলে নির্বাচন কর্মকর্তা তাকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেননি। কারণ হিসেবে নির্বাচন কার্যালয়ের কাগজপত্রে তিনি মৃত হিসেবে লিপিবদ্ধ রয়েছেন বলে জানানো হয়। এরপরই বিষয়টি তিনি জানতে পারেন।