ইথিওপিয়ায় চলমান সহিংসতা ও বিক্ষোভের জেরে জরুরি কাজে নিয়োজিত ছাড়া অন্য নাগরিকদের দেশটি ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আদ্দিস আবাবায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
ইথিওপিয়ায় সহিংসতা বাড়ার পর গভীর উদ্বেগের কথা জানায় যুক্তরাষ্ট্র। এর পরেই ইথিওপিয়ায় মার্কিন দূতাবাস থেকে এমন সিদ্ধান্ত এলো। ডেনমার্ক ও ইতালিও নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের ইথিওপিয়া ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে। ইথিওপিয়ায় পুরো দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। তাইগ্রের বিদ্রোহীদের আমহারা অঞ্চলের দুটি এলাকা দখলে নেওয়ার দাবি করার পর রাজধানী আদ্দিস আবাবার দিকে অগ্রসর হওয়ার শঙ্কায় এ ঘোষণা দেয় দেশটির সরকার বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
ছয় মাসের জন্য জরুরি অবস্থা কার্যকর করেছে দেশটির সরকার। ফলে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষের চলাচল ও পণ্য পরিবহন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। সামরিক বাহিনী যেসব এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সেসব এলাকায় কারফিউ জারি রয়েছে। ঘর থেকে বের হলেই জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হচ্ছে দেশটির নাগরিকরা। কথিত সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কারও সম্পৃক্ততার সন্দেহ হলে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি তাইগ্রের বিদ্রোহীরা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ আমহারা অঞ্চলের দেসি ও কোমবোলচা শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয় বলে জানা গেছে। এই শহর দুটি রাজধানী আদ্দিস আবাবা থেকে চারশ’ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
ইথিওপিয়ায় যে কোন মুহূর্তে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত বিদ্রোহীরা -রয়টার্স
আরও খবরসোমবার, ০৮ নভেম্বর ২০২১ , ২৩ কার্তিক ১৪২৮ ৩১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৩
ইথিওপিয়ায় যে কোন মুহূর্তে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত বিদ্রোহীরা -রয়টার্স
ইথিওপিয়ায় চলমান সহিংসতা ও বিক্ষোভের জেরে জরুরি কাজে নিয়োজিত ছাড়া অন্য নাগরিকদের দেশটি ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আদ্দিস আবাবায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে এ নির্দেশনা দেয়া হয়।
ইথিওপিয়ায় সহিংসতা বাড়ার পর গভীর উদ্বেগের কথা জানায় যুক্তরাষ্ট্র। এর পরেই ইথিওপিয়ায় মার্কিন দূতাবাস থেকে এমন সিদ্ধান্ত এলো। ডেনমার্ক ও ইতালিও নিজ নিজ দেশের নাগরিকদের ইথিওপিয়া ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে। ইথিওপিয়ায় পুরো দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। তাইগ্রের বিদ্রোহীদের আমহারা অঞ্চলের দুটি এলাকা দখলে নেওয়ার দাবি করার পর রাজধানী আদ্দিস আবাবার দিকে অগ্রসর হওয়ার শঙ্কায় এ ঘোষণা দেয় দেশটির সরকার বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
ছয় মাসের জন্য জরুরি অবস্থা কার্যকর করেছে দেশটির সরকার। ফলে রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষের চলাচল ও পণ্য পরিবহন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। সামরিক বাহিনী যেসব এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে সেসব এলাকায় কারফিউ জারি রয়েছে। ঘর থেকে বের হলেই জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হচ্ছে দেশটির নাগরিকরা। কথিত সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কারও সম্পৃক্ততার সন্দেহ হলে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সম্প্রতি তাইগ্রের বিদ্রোহীরা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ আমহারা অঞ্চলের দেসি ও কোমবোলচা শহরের নিয়ন্ত্রণ নেয় বলে জানা গেছে। এই শহর দুটি রাজধানী আদ্দিস আবাবা থেকে চারশ’ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।