হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্সের মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা হচ্ছে

বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের (বিএইচবিএফসি) ঋণ দেয়ার সক্ষমতা বাড়াতে অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বর্তমানে অনুমোদিত মূলধন ১১০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনও ১১০ কোটি টাকা রয়েছে।

গত রোববার বিএইচবিএফসির ঋণের কিস্তি সোনালী ই-সেবার মাধ্যমে অনলাইনে জমা ব্যবস্থার উদ্বোধনকালে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। রাজধানীর দিলকুশার হোটেল পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনালে ভার্চুয়া?লি যুক্ত হয়ে এ সেবার উদ্বোধন করেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে মানসম্মত বাসস্থানের গুরুত্ব অপরিসীম। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের সর্বস্তরের মানুষের উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। স্বাধীনতার পরপরই যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গৃহহারা মানুষের জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে তিনি গুচ্ছগ্রাম পরিকল্পনা হাতে নেন। আমাদের সংবিধানে মানুষের সকল মৌলিক চাহিদা ও অধিকারের সন্নিবেশ করেন। এ চাহিদা পূরণ এবং অধিকারের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে তিনি কার্যকর উদ্যোগ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি গৃহ নির্মাণে সরকারি পর্যায়ে ঋণ সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন পুনর্গঠন করেন। এছাড়াও তিনি গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় বাসস্থান সংস্থানের বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বস্তিবাসীদের জন্য স্বল্পমূল্যে ফ্লাট নির্মাণ প্রকল্প থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারীদের জন্য গৃহঋণ, গৃহহীন জনসাধারণের জন্য আশ্রয়ণসহ সকল স্তরের মানুষের জন্য গৃহ ঋণের সংস্থান করেছেন।’

মঙ্গলবার, ০৯ নভেম্বর ২০২১ , ২৪ কার্তিক ১৪২৮ ৩ রবিউস সানি ১৪৪৩

হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্সের মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা হচ্ছে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনের (বিএইচবিএফসি) ঋণ দেয়ার সক্ষমতা বাড়াতে অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বর্তমানে অনুমোদিত মূলধন ১১০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধনও ১১০ কোটি টাকা রয়েছে।

গত রোববার বিএইচবিএফসির ঋণের কিস্তি সোনালী ই-সেবার মাধ্যমে অনলাইনে জমা ব্যবস্থার উদ্বোধনকালে অর্থমন্ত্রী এ তথ্য জানান। রাজধানীর দিলকুশার হোটেল পূর্বাণী ইন্টারন্যাশনালে ভার্চুয়া?লি যুক্ত হয়ে এ সেবার উদ্বোধন করেন তিনি।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে মানসম্মত বাসস্থানের গুরুত্ব অপরিসীম। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এদেশের সর্বস্তরের মানুষের উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। স্বাধীনতার পরপরই যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গৃহহারা মানুষের জন্য আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে তিনি গুচ্ছগ্রাম পরিকল্পনা হাতে নেন। আমাদের সংবিধানে মানুষের সকল মৌলিক চাহিদা ও অধিকারের সন্নিবেশ করেন। এ চাহিদা পূরণ এবং অধিকারের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে তিনি কার্যকর উদ্যোগ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি গৃহ নির্মাণে সরকারি পর্যায়ে ঋণ সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন পুনর্গঠন করেন। এছাড়াও তিনি গৃহীত বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনায় বাসস্থান সংস্থানের বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত করেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বস্তিবাসীদের জন্য স্বল্পমূল্যে ফ্লাট নির্মাণ প্রকল্প থেকে শুরু করে সরকারি কর্মচারীদের জন্য গৃহঋণ, গৃহহীন জনসাধারণের জন্য আশ্রয়ণসহ সকল স্তরের মানুষের জন্য গৃহ ঋণের সংস্থান করেছেন।’