বেগমগঞ্জে অভিযান, অস্ত্রসহ আটক ৫, অর্ধশতাধিক মোটরসাইকেল জব্দ
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন আগামীকাল অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৪০ জন কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০ ও বরিশাল বিভাগে ১৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গতকাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর ১৮৯৮’-এর ১০(৫) ধারা অনুযায়ী আগামী ১০ থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা দেয়া হলো। ‘মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯’-এর ৫ ধারা অনুযায়ী তফসিলভুক্ত আইনের আওতায় এ সময় তারা দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবেন। নিয়োগ পাওয়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের ১০ নভেম্বর সকালে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আবশ্যিকভাবে যোগদান/রিপোর্ট করতে হবে। বিভাগীয় কমিশনার প্রয়োজনীয়তার নিরিখে তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব বণ্টন করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
বেগমগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৫
বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে আগামীকাল ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও সহিংসতামুক্ত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে আসছে, র্যাব, ডিবি ও থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৫ সন্ত্রাসী, ৫০টি মোটরসাইকেল জব্দ ও অস্ত্র উদ্ধার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় মামলা হয়েছে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে রাকিব (১৯) ও দেলোয়ার হোসেন বাবু (২১) নামে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশে তৈরি ২টি পাইপগান ও ৮ রাউন্ড গুলি জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেনÑ ওই উপজেলার আলাইয়াপুর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে রাকিব প্রকাশ রাকিব চোরা ও একই উপজেলা ও ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের রফিক উল্যার ছেলে দেলোয়ার হোসেন বাবু ।
নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, সোমবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বেগমগঞ্জ উপজেলার আলাইয়াপুর ইউনিয়ন থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের নিয়ে অভিযান চালিয়ে আলাইয়ারপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বাহাদুরপুর এলাকার হাজী বাড়ির ঝোপঝাড়ের ভিতর থেকে ২টি দেশে তৈরি পাইপগান ও ৪ রাউন্ড শটগানের গুলি জব্দ করা হয়। তাদের গতকাল দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
এছাড়াও, উপজেলার ছয়ানী থেকে ১৫টি দেশীয় অস্ত্র (কিরিছ) ও ১২টি ককটেলসহ মো. ইসমাইল (৪১) নামে এক সন্ত্রাসীকে নামে এক সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। সে বেগমগঞ্জ উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মোল্লাবাড়ির শাহ আলমের ছেলে।
নওগাঁয় প্রার্থীর ওপর হামলা, জাপা মহাসচিবের নিন্দা
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
নওগাঁ সদর উপজেলার ৮ নম্বর হাসাইগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকে বরাদ্দপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হাবিল মোল্লার ওপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এই ঘটনায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভাগীনা মো. মিন্টুর নেতৃত্বে ১৫-১৬ জন জড়িত। প্রকৃত অপরাধী সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান তিনি। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত সোমবার দুপুর বেলা ১২টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার ৮ নম্বর হাসাইগাড়ী ইউনিয়ন বাজারে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিল মোল্লা দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে লাঙ্গল প্রতীকের ক্যাম্পিং করছিলেন। এ সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে ওত পেতে থাকা দুষ্কৃতকারীদের লাঠিচার্জে তিনি আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন ও জাতীয় পার্টির কর্মীরা তাকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। প্রার্থী হাবিল মোল্লা বর্তমানে নওগাঁ উপজেলা সদর হাসপাতালে মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
প্রার্থীর সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির মহিলা কর্মীদের মারপিট ও লাঞ্ছিত করা হয়। বিষয়টি তৎক্ষণাৎ নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাচন অফিস কর্মকর্তা এবং মডেল ওসি কাছে প্রার্থীর স্ত্রী নাসরিন বেগম লিখিত অভিযোগের মাধ্যমে অবহিত করেন।
তবে নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাননি। পুলিশ প্রশাসনও তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন নাসরিন।
হামলাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করার দাবি জানিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এবং পুলিশ প্রশাসনকেই নিতে হবে। অহরহ এভাবে হত্যা ও হামলার ঘটনা রাজনীতিকে কলুষিত করে ফেলেছে, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।
বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১ , ২৫ কার্তিক ১৪২৮ ৪ রবিউস সানি ১৪৪৩
বেগমগঞ্জে অভিযান, অস্ত্রসহ আটক ৫, অর্ধশতাধিক মোটরসাইকেল জব্দ
সংবাদ ডেস্ক
ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন আগামীকাল অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৪০ জন কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ১০ ও বরিশাল বিভাগে ১৫ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গতকাল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ‘দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর ১৮৯৮’-এর ১০(৫) ধারা অনুযায়ী আগামী ১০ থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত তাদের মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা দেয়া হলো। ‘মোবাইল কোর্ট আইন ২০০৯’-এর ৫ ধারা অনুযায়ী তফসিলভুক্ত আইনের আওতায় এ সময় তারা দায়িত্বে নিযুক্ত থাকবেন। নিয়োগ পাওয়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের ১০ নভেম্বর সকালে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আবশ্যিকভাবে যোগদান/রিপোর্ট করতে হবে। বিভাগীয় কমিশনার প্রয়োজনীয়তার নিরিখে তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে দায়িত্ব বণ্টন করবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়।
বেগমগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৫
বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে আগামীকাল ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে শান্তিপূর্ণ, সুষ্ঠু ও সহিংসতামুক্ত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে আসছে, র্যাব, ডিবি ও থানা পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৫ সন্ত্রাসী, ৫০টি মোটরসাইকেল জব্দ ও অস্ত্র উদ্ধার করেছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় মামলা হয়েছে। নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে রাকিব (১৯) ও দেলোয়ার হোসেন বাবু (২১) নামে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশে তৈরি ২টি পাইপগান ও ৮ রাউন্ড গুলি জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেনÑ ওই উপজেলার আলাইয়াপুর ইউনিয়নের রামপুর গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে রাকিব প্রকাশ রাকিব চোরা ও একই উপজেলা ও ইউনিয়নের এনায়েতপুর গ্রামের রফিক উল্যার ছেলে দেলোয়ার হোসেন বাবু ।
নোয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, সোমবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বেগমগঞ্জ উপজেলার আলাইয়াপুর ইউনিয়ন থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের নিয়ে অভিযান চালিয়ে আলাইয়ারপুর ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের বাহাদুরপুর এলাকার হাজী বাড়ির ঝোপঝাড়ের ভিতর থেকে ২টি দেশে তৈরি পাইপগান ও ৪ রাউন্ড শটগানের গুলি জব্দ করা হয়। তাদের গতকাল দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।
এছাড়াও, উপজেলার ছয়ানী থেকে ১৫টি দেশীয় অস্ত্র (কিরিছ) ও ১২টি ককটেলসহ মো. ইসমাইল (৪১) নামে এক সন্ত্রাসীকে নামে এক সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। সে বেগমগঞ্জ উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের মোল্লাবাড়ির শাহ আলমের ছেলে।
নওগাঁয় প্রার্থীর ওপর হামলা, জাপা মহাসচিবের নিন্দা
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
নওগাঁ সদর উপজেলার ৮ নম্বর হাসাইগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকে বরাদ্দপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. হাবিল মোল্লার ওপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। এই ঘটনায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভাগীনা মো. মিন্টুর নেতৃত্বে ১৫-১৬ জন জড়িত। প্রকৃত অপরাধী সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের প্রতি জোর দাবি জানান তিনি। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত সোমবার দুপুর বেলা ১২টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার ৮ নম্বর হাসাইগাড়ী ইউনিয়ন বাজারে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিল মোল্লা দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে লাঙ্গল প্রতীকের ক্যাম্পিং করছিলেন। এ সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে ওত পেতে থাকা দুষ্কৃতকারীদের লাঠিচার্জে তিনি আহত হন। পরে স্থানীয় লোকজন ও জাতীয় পার্টির কর্মীরা তাকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। প্রার্থী হাবিল মোল্লা বর্তমানে নওগাঁ উপজেলা সদর হাসপাতালে মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন।
প্রার্থীর সঙ্গে থাকা জাতীয় পার্টির মহিলা কর্মীদের মারপিট ও লাঞ্ছিত করা হয়। বিষয়টি তৎক্ষণাৎ নওগাঁ সদর উপজেলা নির্বাচন অফিস কর্মকর্তা এবং মডেল ওসি কাছে প্রার্থীর স্ত্রী নাসরিন বেগম লিখিত অভিযোগের মাধ্যমে অবহিত করেন।
তবে নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তারা নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে কোনো ধরনের তৎপরতা দেখাননি। পুলিশ প্রশাসনও তেমন কোনো ভূমিকা রাখেনি বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করেন নাসরিন।
হামলাকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তার করার দাবি জানিয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এবং পুলিশ প্রশাসনকেই নিতে হবে। অহরহ এভাবে হত্যা ও হামলার ঘটনা রাজনীতিকে কলুষিত করে ফেলেছে, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হবে।