জাতীয় পার্টির দুর্নাম করতেই নূর হোসেন হত্যা জিএম কাদের

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, ১৯৯১ সালের পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নামে অসংখ্য মামলা হয়েছে কিন্তু নূর হোসেন হত্যায় মামলা হয়নি। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নূর হোসেন হত্যার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করতে হবে। কেন হত্যার পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রকাশ হলো না?

গতকাল জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন মনে হচ্ছে জাতীয় পার্টির দুর্নাম করতেই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নূর হোসেনকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি প্রয়াত নূর হোসেনের বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলেন, নূর হোসেন বুকে ও পিঠে যে শ্লোগান লিখেছিলেন আজ আমরাও সেই শ্লোগান দিচ্ছি। এখন আমরাও বলছি, স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক। আমরা নূর হোসেন হত্যার বিচার চাই। গণতন্ত্র দিবসের আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সামরিক আইন তুলে দিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন করেছেন। ১৯৯১ সালের পরে দু’টি দল গণতন্ত্রের নামে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’

বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর ২০২১ , ২৬ কার্তিক ১৪২৮ ৫ রবিউস সানি ১৪৪৩

জাতীয় পার্টির দুর্নাম করতেই নূর হোসেন হত্যা জিএম কাদের

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, ১৯৯১ সালের পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নামে অসংখ্য মামলা হয়েছে কিন্তু নূর হোসেন হত্যায় মামলা হয়নি। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে নূর হোসেন হত্যার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন করতে হবে। কেন হত্যার পোস্টমর্টেম রিপোর্ট প্রকাশ হলো না?

গতকাল জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, এখন মনে হচ্ছে জাতীয় পার্টির দুর্নাম করতেই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নূর হোসেনকে হত্যা করা হয়েছে। তিনি প্রয়াত নূর হোসেনের বিদেহী আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বলেন, নূর হোসেন বুকে ও পিঠে যে শ্লোগান লিখেছিলেন আজ আমরাও সেই শ্লোগান দিচ্ছি। এখন আমরাও বলছি, স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক। আমরা নূর হোসেন হত্যার বিচার চাই। গণতন্ত্র দিবসের আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর সামরিক আইন তুলে দিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন করেছেন। ১৯৯১ সালের পরে দু’টি দল গণতন্ত্রের নামে জনসাধারণের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’