নেদারল্যান্ডসের ইমেলুর্ডে শীর্ষস্থানীয় পেঁয়াজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত, প্যাকেজিং ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘ওয়াটারম্যান ওনিয়ন্স’ পরিদর্শন ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক। মতবিনিময় শেষে তিনি বলেন, ‘দেশে পেঁয়াজ সংরক্ষণে ও সংরক্ষণকাল বাড়াতে ডাচ প্রযুক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগানো হবে।’
এ কথা বলেন ওয়াটারম্যান ওনিয়ন্স সারা বিশ্বে বছরে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি ও বিপণন করে। গতকাল কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে নেদারল্যান্ড থেকে পেঁয়াজের উন্নত জাত, উৎপাদন ও সংরক্ষণকাল বাড়ানোর প্রযুক্তি আনতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশে সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর মাসে পেঁয়াজের ঘাটতি দেখা দিলে নেদারল্যান্ডস থেকে আমদানির বিষয়টিও বিবেচনা করা যেতে পারে বলে আলোচনা হয়। কারণ সেপ্টেম্বরেও সেখানে পেঁয়াজ হারভেস্ট হয়।’
পরে কৃষিমন্ত্রী দেশটির আন্দিকে অবস্থিত শাকসবজি প্রক্রিয়াকরণ, স্টোরেজ সরঞ্জাম ও কৃষিযন্ত্র নির্মাতা-বিপণন প্রতিষ্ঠান ‘অলরাউন্ড ভেজিটেবল প্রসেসিং’ পরিদর্শন করেন। এ সময় মন্ত্রী বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে এ রকম শিল্প স্থাপনের আহ্বান জানান। বাংলাদেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ ও সব সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
নেদারল্যান্ডসে সফররত বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও এ ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
একইদিন কৃষিমন্ত্রী ইমেলুর্ডে অ্যাগ্রোফুড ক্লাস্টারে আলুর উন্নত জাত, উৎপাদন, প্রসেস ও সংরক্ষণ প্রযুক্তি ঘুরে দেখেন।
রবিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২১ , ২৯ কার্তিক ১৪২৮ ৮ রবিউস সানি ১৪৪৩
অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক
নেদারল্যান্ডসের ইমেলুর্ডে শীর্ষস্থানীয় পেঁয়াজ উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত, প্যাকেজিং ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘ওয়াটারম্যান ওনিয়ন্স’ পরিদর্শন ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুর রাজ্জাক। মতবিনিময় শেষে তিনি বলেন, ‘দেশে পেঁয়াজ সংরক্ষণে ও সংরক্ষণকাল বাড়াতে ডাচ প্রযুক্তি ও দক্ষতাকে কাজে লাগানো হবে।’
এ কথা বলেন ওয়াটারম্যান ওনিয়ন্স সারা বিশ্বে বছরে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি ও বিপণন করে। গতকাল কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে নেদারল্যান্ড থেকে পেঁয়াজের উন্নত জাত, উৎপাদন ও সংরক্ষণকাল বাড়ানোর প্রযুক্তি আনতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশে সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর মাসে পেঁয়াজের ঘাটতি দেখা দিলে নেদারল্যান্ডস থেকে আমদানির বিষয়টিও বিবেচনা করা যেতে পারে বলে আলোচনা হয়। কারণ সেপ্টেম্বরেও সেখানে পেঁয়াজ হারভেস্ট হয়।’
পরে কৃষিমন্ত্রী দেশটির আন্দিকে অবস্থিত শাকসবজি প্রক্রিয়াকরণ, স্টোরেজ সরঞ্জাম ও কৃষিযন্ত্র নির্মাতা-বিপণন প্রতিষ্ঠান ‘অলরাউন্ড ভেজিটেবল প্রসেসিং’ পরিদর্শন করেন। এ সময় মন্ত্রী বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে এ রকম শিল্প স্থাপনের আহ্বান জানান। বাংলাদেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ ও সব সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
নেদারল্যান্ডসে সফররত বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও এ ব্যাপারে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন।
একইদিন কৃষিমন্ত্রী ইমেলুর্ডে অ্যাগ্রোফুড ক্লাস্টারে আলুর উন্নত জাত, উৎপাদন, প্রসেস ও সংরক্ষণ প্রযুক্তি ঘুরে দেখেন।