মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছে আদালত। একইসঙ্গে চার্জ গঠনের জন্য আগামী ১৪ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। গতকাল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত এ আদেশ দেয়।
এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে আদালতে উপস্থিত হন পরীমনি। এ মামলার অপর দুই আসামি হলেন আশরাফুল ইসলাম দীপু ও কবির হোসেন।
গত ১২ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালত থেকে মামলাটি মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়। পরদিন আদালত চার্জশিট গ্রহণের তারিখ ২৬ অক্টোবর ধার্য করেন। ওই দিন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক রবিউল আলমের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন পরীমনিসহ অপর দুই আসামি। তবে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক চার্জশিট গ্রহণ করেননি। ১৫ নভেম্বর চার্জশিট গ্রহণের তারিখ ধার্য করে আদালত।
গত ৪ অক্টোবর পরীমনিসহ তিন জনের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এর আগে গত ৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ পরীমনির জামিন মঞ্জুর করেন। এর পরের দিন তিনি জামিনে মুক্তি পান।
গত ৪ আগস্ট রাতে প্রায় চার ঘণ্টার অভিযান শেষে বনানীর বাসা থেকে পরীমনি ও তার সহযোগী দীপুকে আটক করে র?্যাব। তখন পরীমনির বাসায় বিভিন্ন ধরনের মাদক পাওয়া গেছে বলে জানায় র?্যাব। পরদিন ৫ আগস্ট র?্যাব-১ বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পরীমনি ও তার ২ সহযোগীর বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করে। এরপর তিন দফায় মোট সাত দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় পরীমনিকে। প্রথম দফায় ৫ আগস্ট চার দিন, দ্বিতীয় দফায় ১০ আগস্ট দুই দিন এবং ৩য় দফায় ১৯ আগস্ট এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয় তার। বর্তমানে তিনি জামিনে রয়েছেন।
মঙ্গলবার, ১৬ নভেম্বর ২০২১ , ৩১ কার্তিক ১৪২৮ ১০ রবিউস সানি ১৪৪৩
আদালত বার্তা পরিবেশক
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্রনায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছে আদালত। একইসঙ্গে চার্জ গঠনের জন্য আগামী ১৪ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। গতকাল ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালত এ আদেশ দেয়।
এর আগে সকাল সোয়া ১০টার দিকে আদালতে উপস্থিত হন পরীমনি। এ মামলার অপর দুই আসামি হলেন আশরাফুল ইসলাম দীপু ও কবির হোসেন।
গত ১২ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালত থেকে মামলাটি মহানগর দায়রা জজ আদালতে পাঠানো হয়। পরদিন আদালত চার্জশিট গ্রহণের তারিখ ২৬ অক্টোবর ধার্য করেন। ওই দিন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক রবিউল আলমের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন পরীমনিসহ অপর দুই আসামি। তবে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক চার্জশিট গ্রহণ করেননি। ১৫ নভেম্বর চার্জশিট গ্রহণের তারিখ ধার্য করে আদালত।
গত ৪ অক্টোবর পরীমনিসহ তিন জনের বিরুদ্ধে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এর আগে গত ৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েশ পরীমনির জামিন মঞ্জুর করেন। এর পরের দিন তিনি জামিনে মুক্তি পান।
গত ৪ আগস্ট রাতে প্রায় চার ঘণ্টার অভিযান শেষে বনানীর বাসা থেকে পরীমনি ও তার সহযোগী দীপুকে আটক করে র?্যাব। তখন পরীমনির বাসায় বিভিন্ন ধরনের মাদক পাওয়া গেছে বলে জানায় র?্যাব। পরদিন ৫ আগস্ট র?্যাব-১ বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে পরীমনি ও তার ২ সহযোগীর বিরুদ্ধে বনানী থানায় মামলা করে। এরপর তিন দফায় মোট সাত দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় পরীমনিকে। প্রথম দফায় ৫ আগস্ট চার দিন, দ্বিতীয় দফায় ১০ আগস্ট দুই দিন এবং ৩য় দফায় ১৯ আগস্ট এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয় তার। বর্তমানে তিনি জামিনে রয়েছেন।