রুনা লায়লার জন্মদিন আজ

প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার আজ জন্মদিন। জন্মদিন উপলক্ষে দিনটিতে তিনি পরিবারের সঙ্গেই আনন্দের মধ্যদিয়ে সময় কাটাবেন বলে জানিয়েছেন। প্রায় দুই বছর করোনায় অনেকটাই ঘরবন্দী সময় কাটানোর পর আগামী ১৯ নভেম্বর রুনা লায়লা ল-নে যাচ্ছেন মেয়ে তানি ও দুই নাতির সঙ্গে সময় কাটাতে। জন্মদিন এবং জীবনের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে রুনা লায়লা বলেন, ‘জন্মদিন আসলেই আসলে ছোটবেলার জন্মদিনের কথা খুউব মনে পড়ে। বাবা মায়ের কথা খুব মনেপড়ে। এখনতো আসলে জন্মদিনকে ঘিরে বিশেষ তেমন কিছু করাও হয়ে উঠেনা। ঘরের মধ্যে পরিবারের সঙ্গেই সময় কেটে যায়। যে যশ, যে নাম, যে খ্যাতি পেয়েছি, তাতে আমি পরিপূর্ণ। এখন শুধু কিছু সুর সৃষ্টি করে যেতে চাই, নতুনদের কণ্ঠে সেসব সুর তুলে দিয়ে যেতে চাই।’ রুনা লায়লা ১৭টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। পেয়েছেন স্বাধীনতা পদকসহ বহুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ১৯৬৪ সালে বাবা সৈয়দ মোহাম্মদ এমদাদ আলীর অনুমতি নিয়ে সাড়ে ১১ বছর বয়সে পাকিস্তানের ‘জুগনু’ সিনেমায় প্রথম গান করেন। ‘গুড়িয়াসি মুন্নী মেরি ভাইয়া কি পেয়ারি’ গানটি কণ্ঠে তোলার জন্য একটানা দুই মাস প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাকিস্তানি সুরকার নিসার বাজমির সুরে একদিনে ১০টি করে ৩ দিনে ৩০টি গানে কণ্ঠ দিয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম লিখিয়েছিলেন তিনি। রুনা লায়লা’র বিশেষ সাক্ষাৎকার আজ সকাল ৭টায় মাছরাঙ্গা টিভিতে প্রচার হবে ‘রাঙ্গা সকাল’ অনুষ্ঠানে।

বুধবার, ১৭ নভেম্বর ২০২১ , ২ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১১ রবিউস সানি ১৪৪৩

রুনা লায়লার জন্মদিন আজ

বিনোদন প্রতিবেদক

image

প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লার আজ জন্মদিন। জন্মদিন উপলক্ষে দিনটিতে তিনি পরিবারের সঙ্গেই আনন্দের মধ্যদিয়ে সময় কাটাবেন বলে জানিয়েছেন। প্রায় দুই বছর করোনায় অনেকটাই ঘরবন্দী সময় কাটানোর পর আগামী ১৯ নভেম্বর রুনা লায়লা ল-নে যাচ্ছেন মেয়ে তানি ও দুই নাতির সঙ্গে সময় কাটাতে। জন্মদিন এবং জীবনের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে রুনা লায়লা বলেন, ‘জন্মদিন আসলেই আসলে ছোটবেলার জন্মদিনের কথা খুউব মনে পড়ে। বাবা মায়ের কথা খুব মনেপড়ে। এখনতো আসলে জন্মদিনকে ঘিরে বিশেষ তেমন কিছু করাও হয়ে উঠেনা। ঘরের মধ্যে পরিবারের সঙ্গেই সময় কেটে যায়। যে যশ, যে নাম, যে খ্যাতি পেয়েছি, তাতে আমি পরিপূর্ণ। এখন শুধু কিছু সুর সৃষ্টি করে যেতে চাই, নতুনদের কণ্ঠে সেসব সুর তুলে দিয়ে যেতে চাই।’ রুনা লায়লা ১৭টি ভাষায় ১০ হাজারেরও বেশি গান গেয়েছেন। পেয়েছেন স্বাধীনতা পদকসহ বহুবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ১৯৬৪ সালে বাবা সৈয়দ মোহাম্মদ এমদাদ আলীর অনুমতি নিয়ে সাড়ে ১১ বছর বয়সে পাকিস্তানের ‘জুগনু’ সিনেমায় প্রথম গান করেন। ‘গুড়িয়াসি মুন্নী মেরি ভাইয়া কি পেয়ারি’ গানটি কণ্ঠে তোলার জন্য একটানা দুই মাস প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাকিস্তানি সুরকার নিসার বাজমির সুরে একদিনে ১০টি করে ৩ দিনে ৩০টি গানে কণ্ঠ দিয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও নাম লিখিয়েছিলেন তিনি। রুনা লায়লা’র বিশেষ সাক্ষাৎকার আজ সকাল ৭টায় মাছরাঙ্গা টিভিতে প্রচার হবে ‘রাঙ্গা সকাল’ অনুষ্ঠানে।