বিশ্বকে বিষাদের স্রোতে ভাসানো মহামারীগুলোর একটি হলো কোভিড-১৯। ইতোমধ্যে পুরো পৃথিবীকে নরকের রূপ দেখিয়েছে এই মহামারী। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম না। দেশের প্রতিটা জায়গায় এর সংক্রমণ হয়েছে। সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে ঘরবন্দী জীবনযাপন করেও জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কায় ছিল মানুষ। এই মহামারীর কবলে পরে জীবন দিয়েছেন আমাদের অনেক আপনজন। এই সুন্দর ভুবন ছেড়ে চলে গেছেন অনেক গুণী ব্যক্তি।
আমাদের এই যুদ্ধযাত্রা থেমে যায়নি। সবার স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি ভ্যাক্সিন কার্যক্রম শুরু করে সেই প্রতিকূলতা কাটিয়ে এখন আমরা আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছি। করোনার দুটি ঢেউয়ে বিপর্যস্ত চারিদিক সামলিয়ে স্বাভাবিক জীবন পরিত্যাগ করে যথেষ্ট স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখনও আমরা ঝুঁকিমুক্ত হইনি। শীঘ্রই করোনার তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানতে পার; যা পূর্বের তুলনায় বেশি আগ্রাসী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত কর্মক্ষেত্রসহ সব ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।
শাহ মো. আশরাফুল ইসলাম
বুধবার, ১৭ নভেম্বর ২০২১ , ২ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১১ রবিউস সানি ১৪৪৩
বিশ্বকে বিষাদের স্রোতে ভাসানো মহামারীগুলোর একটি হলো কোভিড-১৯। ইতোমধ্যে পুরো পৃথিবীকে নরকের রূপ দেখিয়েছে এই মহামারী। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম না। দেশের প্রতিটা জায়গায় এর সংক্রমণ হয়েছে। সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে ঘরবন্দী জীবনযাপন করেও জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কায় ছিল মানুষ। এই মহামারীর কবলে পরে জীবন দিয়েছেন আমাদের অনেক আপনজন। এই সুন্দর ভুবন ছেড়ে চলে গেছেন অনেক গুণী ব্যক্তি।
আমাদের এই যুদ্ধযাত্রা থেমে যায়নি। সবার স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি ভ্যাক্সিন কার্যক্রম শুরু করে সেই প্রতিকূলতা কাটিয়ে এখন আমরা আবার স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছি। করোনার দুটি ঢেউয়ে বিপর্যস্ত চারিদিক সামলিয়ে স্বাভাবিক জীবন পরিত্যাগ করে যথেষ্ট স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করেছি। কিন্তু এখনও আমরা ঝুঁকিমুক্ত হইনি। শীঘ্রই করোনার তৃতীয় ঢেউ আঘাত হানতে পার; যা পূর্বের তুলনায় বেশি আগ্রাসী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমতাবস্থায় আমাদের উচিত কর্মক্ষেত্রসহ সব ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।
শাহ মো. আশরাফুল ইসলাম