শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। সবশেষ আন্তর্জাতিক সিরিজে উইকেট তো ব্যাটসম্যানদের জন্য ছিল ভয়ঙ্কর। তবে পাকিস্তানের তরুণ ব্যাটসম্যানের হায়দার আলির চোখে মিরপুরের উইকেট বেশ ভালো।
জাতীয় দলের হয়ে এখনও দেশের বাইরে ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি হায়দারের। তবে বাংলাদেশে খেলে গেছেন তিনি ২০১৯ সালে এসিসি ইমার্জিং টিমস কাপে। এবার জাতীয় দলের হয়ে এসে তার মনে পড়ছে সেই সময়ের অভিজ্ঞতা।
পিসিবির ইউটিউব চ্যানেলে সতীর্থ উসমান কাদিরের সঙ্গে আলাপচারিতায় হায়দার ফিরে গেলেন ওই টুর্নামেন্টে। ‘আমি আগেও একবার এসেছি এখানে, ইমার্জিং এশিয়া কাপে। এই মাঠেই ফাইনাল জিতেছি। এবার জাতীয় দলের সঙ্গে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। বেশ ভালো মাঠ এটি, উইকেটগুলো বেশ ভালো। সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি এখন।’
হায়দারের কাছে শেরেবাংলার উইকেট ভালো মনে হওয়ার কারণ আছে বৈকি। ওই ইমাজিং কাপে গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো কক্সবাজারে খেলার পর সেমিফাইনাল ও ফাইনাল শেরেবাংলায় খেলে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে ভারতকে হারায় তারা ২৬৫ রান তাড়া করে। ফাইনালে বাংলাদেশের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে তোলে ৩০১ রান। ওই ম্যাচে উইকেট ব্যাটিং সহায়কই ছিল।
হায়দারের তুলনায় বাংলাদেশে খেলার অভিজ্ঞতা একটু বেশি মোহাম্মদ নওয়াজের। জাতীয় দলের হয়ে তো বটেই, বিপিএলেও খেলেছেন এই স্পিনিং অলরাউন্ডার। তার অভিজ্ঞতা বরং মিরপুরের এখনকার বাস্তবতার কাছাকাছি।
‘এখানে অভিজ্ঞতা বেশ ভালো ছিল। অভিষেক সিরিজে এশিয়া কাপে (২০১৬) দুটি ম্যাচ খেলেছি। এরপর বিপিএলেও বেশ ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। স্পিনারদের জন্য বেশ সহায়ক কন্ডিশন এখানে, উইকেট একটু ধীরগতির থাকে। তবে আমাদের জন্য মানানসই। আমরা এরকম কন্ডিশনে অভ্যস্তই।’
এই মাঠেই বাংলাদেশের বিপক্ষে শুক্রবার থেকে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলবে পাকিস্তান।
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১ , ৩ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ১২ রবিউস সানি ১৪৪৩
ক্রীড়া বার্তা পরিবেশক
শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। সবশেষ আন্তর্জাতিক সিরিজে উইকেট তো ব্যাটসম্যানদের জন্য ছিল ভয়ঙ্কর। তবে পাকিস্তানের তরুণ ব্যাটসম্যানের হায়দার আলির চোখে মিরপুরের উইকেট বেশ ভালো।
জাতীয় দলের হয়ে এখনও দেশের বাইরে ম্যাচ খেলার সুযোগ হয়নি হায়দারের। তবে বাংলাদেশে খেলে গেছেন তিনি ২০১৯ সালে এসিসি ইমার্জিং টিমস কাপে। এবার জাতীয় দলের হয়ে এসে তার মনে পড়ছে সেই সময়ের অভিজ্ঞতা।
পিসিবির ইউটিউব চ্যানেলে সতীর্থ উসমান কাদিরের সঙ্গে আলাপচারিতায় হায়দার ফিরে গেলেন ওই টুর্নামেন্টে। ‘আমি আগেও একবার এসেছি এখানে, ইমার্জিং এশিয়া কাপে। এই মাঠেই ফাইনাল জিতেছি। এবার জাতীয় দলের সঙ্গে এসেছি। খুব ভালো লাগছে। বেশ ভালো মাঠ এটি, উইকেটগুলো বেশ ভালো। সিরিজের দিকে তাকিয়ে আছি এখন।’
হায়দারের কাছে শেরেবাংলার উইকেট ভালো মনে হওয়ার কারণ আছে বৈকি। ওই ইমাজিং কাপে গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো কক্সবাজারে খেলার পর সেমিফাইনাল ও ফাইনাল শেরেবাংলায় খেলে পাকিস্তান। সেমিফাইনালে ভারতকে হারায় তারা ২৬৫ রান তাড়া করে। ফাইনালে বাংলাদেশের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে তোলে ৩০১ রান। ওই ম্যাচে উইকেট ব্যাটিং সহায়কই ছিল।
হায়দারের তুলনায় বাংলাদেশে খেলার অভিজ্ঞতা একটু বেশি মোহাম্মদ নওয়াজের। জাতীয় দলের হয়ে তো বটেই, বিপিএলেও খেলেছেন এই স্পিনিং অলরাউন্ডার। তার অভিজ্ঞতা বরং মিরপুরের এখনকার বাস্তবতার কাছাকাছি।
‘এখানে অভিজ্ঞতা বেশ ভালো ছিল। অভিষেক সিরিজে এশিয়া কাপে (২০১৬) দুটি ম্যাচ খেলেছি। এরপর বিপিএলেও বেশ ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। স্পিনারদের জন্য বেশ সহায়ক কন্ডিশন এখানে, উইকেট একটু ধীরগতির থাকে। তবে আমাদের জন্য মানানসই। আমরা এরকম কন্ডিশনে অভ্যস্তই।’
এই মাঠেই বাংলাদেশের বিপক্ষে শুক্রবার থেকে তিন ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলবে পাকিস্তান।