গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বামী-স্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। বিষয়টি উপজেলায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা গোলজার হোসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পূর্বে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সাহিদা বেগমকে দ্বিতীয় বিয়ে করে শ্বশুর বাড়িতে রেখে দেন। গত রোববার অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে গোলজার হোসেন বেলকা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড থেকে সাধারণ সদস্য পদে এবং দহবন্দ ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের সদস্য পদে সাহিদা বেগম নির্বাচন করলে উভয়েই নির্বাচিত হয়।
দহবন্দ ইউনিয়নের দক্ষিণ ধুমাইটারি গ্রামের বাসিন্দারা জানান, গোলজার হোসেন বেলকার বাসিন্দা হলেও দহবন্দ ইউনিয়নে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিল। সে কারণে তার দ্বিতীয় স্ত্রী সাহিদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ব্যাপারে গোলজার হোসেন জানান, সব সময় মানুষের পাশে থাকার কারণে দুই ইউনিয়নবাসী আমাকে বেশ ভালোবাসত। সেজন্য আমরা স্বামী-স্ত্রী দু’জনই নির্বাচিত হয়েছি। তিনি দুই ইউনিয়নবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১ , ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ২৫ রবিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, গাইবান্ধা
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বামী-স্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। বিষয়টি উপজেলায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের স্থায়ী বাসিন্দা গোলজার হোসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পূর্বে উপজেলার দহবন্দ ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সাহিদা বেগমকে দ্বিতীয় বিয়ে করে শ্বশুর বাড়িতে রেখে দেন। গত রোববার অনুষ্ঠিতব্য ইউপি নির্বাচনে গোলজার হোসেন বেলকা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড থেকে সাধারণ সদস্য পদে এবং দহবন্দ ইউনিয়নের ৭, ৮ ও ৯ ওয়ার্ডের সংরক্ষিত আসনের সদস্য পদে সাহিদা বেগম নির্বাচন করলে উভয়েই নির্বাচিত হয়।
দহবন্দ ইউনিয়নের দক্ষিণ ধুমাইটারি গ্রামের বাসিন্দারা জানান, গোলজার হোসেন বেলকার বাসিন্দা হলেও দহবন্দ ইউনিয়নে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিল। সে কারণে তার দ্বিতীয় স্ত্রী সাহিদা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন।
এ ব্যাপারে গোলজার হোসেন জানান, সব সময় মানুষের পাশে থাকার কারণে দুই ইউনিয়নবাসী আমাকে বেশ ভালোবাসত। সেজন্য আমরা স্বামী-স্ত্রী দু’জনই নির্বাচিত হয়েছি। তিনি দুই ইউনিয়নবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।