পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জের গত কয়েকদিন আগে ঘনকুয়াশা দেখা গেলেও গত দু-দিন ধরে কুয়াশার মাত্রা কিছুটা কমার কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।
অবশ্য সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা কেটে যাচ্ছে। ধনী ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো শীত মোকাবেলা করতে পারলেও পারছে না নিম্নœবিত্ত ও শ্রমজীবী মানুষগুলো। ফলে অসহায়ভাবে জীবন-যাপন করছেন অনেকে।
ইতোমধ্যে আমন ধান সংগ্রহের জন্য মাঠে নেমে পড়েছেন উপজেলার কৃষকরা। মাঠে-ঘাটে কাজ করছেন কৃষকেরা। শীত একটু বেশি পড়ার কারণে সন্ধ্যার আগেই হাট-বাজারের কাজ শেষ করে সন্ধ্যার পরপরই চলে যাচ্ছেন যে যার গন্তব্যে।
তবে বেশিরভাগ মানুষকে এই মুহূর্তে দেখা যাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জের হাট বাজারে অবস্থিত লেপ-তোষক ও শীতের কাপড়ের দোকানগুলোতে।
বুধবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২১ , ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ২৫ রবিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী)
পটুয়াখালী মির্জাগঞ্জের গত কয়েকদিন আগে ঘনকুয়াশা দেখা গেলেও গত দু-দিন ধরে কুয়াশার মাত্রা কিছুটা কমার কারণে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।
অবশ্য সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তা কেটে যাচ্ছে। ধনী ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো শীত মোকাবেলা করতে পারলেও পারছে না নিম্নœবিত্ত ও শ্রমজীবী মানুষগুলো। ফলে অসহায়ভাবে জীবন-যাপন করছেন অনেকে।
ইতোমধ্যে আমন ধান সংগ্রহের জন্য মাঠে নেমে পড়েছেন উপজেলার কৃষকরা। মাঠে-ঘাটে কাজ করছেন কৃষকেরা। শীত একটু বেশি পড়ার কারণে সন্ধ্যার আগেই হাট-বাজারের কাজ শেষ করে সন্ধ্যার পরপরই চলে যাচ্ছেন যে যার গন্তব্যে।
তবে বেশিরভাগ মানুষকে এই মুহূর্তে দেখা যাচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জের হাট বাজারে অবস্থিত লেপ-তোষক ও শীতের কাপড়ের দোকানগুলোতে।