আবরার হত্যা মামলার রায়ে প্রকৃত ও ন্যায়বিচার করা হয়েছে উল্লেখ করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ রায়ে প্রমাণিত হয় যে দেশে আইনের শাসন আছে। এই রায়ের নথিপত্র আগামী ৭ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে চলে যাবে। সেখানে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়ার ব্যাপারে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে। আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর গতকাল বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজ কার্যালয়ে প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়েছে যে, এই মামলায় প্রকৃত ও ন্যায়বিচার করা হয়েছে। এই রায়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পেরেছে, দেশে আইনের শাসন আছে। এখন এ রকম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বা যেকোন রকম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে কোন অপরাধী ঘুরে বেড়াতে পারবে না। তারা রাজনীতি করতে পারবে না।’ মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু হত্যাকাণ্ড সমাজকে নাড়া দেয়, সমাজের বিবেককে নাড়া দেয়। এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার করা না হলে সমাজে হতাশা দেখা দেয়। সরকারের দায়িত্ব এই মামলাগুলোর তড়িৎ বিচার করে, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে সমাজকে আশ্বস্ত করা যে, দেশে আইনের শাসন বিরাজ করছে। এই দায়িত্ব পালনে শেখ হাসিনার সরকার এখন পর্যন্ত সক্ষম হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ফৌজদারী কার্যবিধির ৪০১ ধারায় যে দরখাস্ত একবার নিষ্পত্তি হয়ে থাকে, সেই দরখাস্তকে আবার পুনরুজ্জীবিত করার কোন স্কোপ নেই। বিএনপির ১৫ জন আইনজীবী দেখা করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে উপমহাদেশের কোন আদালতের কোন নজির আছে কি-না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখনো তা শেষ হয়নি। তবে প্রায় শেষ প্রান্তে। কিছুদিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে।’
পদত্যাগকারী তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তার কর্মকাণ্ডে আমি গভীরভাবে ক্ষুদ্ধ। শুধু সংসদ সদস্য নয়, কোন বিবেকবান মানুষ এটা করতে পারে না।’
বৃহস্পতিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২১ , ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৮ ৪ জমাদিউল আউয়াল
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
আবরার হত্যা মামলার রায়ে প্রকৃত ও ন্যায়বিচার করা হয়েছে উল্লেখ করে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, এ রায়ে প্রমাণিত হয় যে দেশে আইনের শাসন আছে। এই রায়ের নথিপত্র আগামী ৭ দিনের মধ্যে হাইকোর্টে চলে যাবে। সেখানে মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়ার ব্যাপারে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে। আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর গতকাল বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজ কার্যালয়ে প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, ‘আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়েছে যে, এই মামলায় প্রকৃত ও ন্যায়বিচার করা হয়েছে। এই রায়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপক্ষ প্রমাণ করতে পেরেছে, দেশে আইনের শাসন আছে। এখন এ রকম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বা যেকোন রকম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে কোন অপরাধী ঘুরে বেড়াতে পারবে না। তারা রাজনীতি করতে পারবে না।’ মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু কিছু হত্যাকাণ্ড সমাজকে নাড়া দেয়, সমাজের বিবেককে নাড়া দেয়। এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার করা না হলে সমাজে হতাশা দেখা দেয়। সরকারের দায়িত্ব এই মামলাগুলোর তড়িৎ বিচার করে, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে সমাজকে আশ্বস্ত করা যে, দেশে আইনের শাসন বিরাজ করছে। এই দায়িত্ব পালনে শেখ হাসিনার সরকার এখন পর্যন্ত সক্ষম হয়েছে।’
খালেদা জিয়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ফৌজদারী কার্যবিধির ৪০১ ধারায় যে দরখাস্ত একবার নিষ্পত্তি হয়ে থাকে, সেই দরখাস্তকে আবার পুনরুজ্জীবিত করার কোন স্কোপ নেই। বিএনপির ১৫ জন আইনজীবী দেখা করে যে বক্তব্য দিয়েছেন, সে বিষয়ে উপমহাদেশের কোন আদালতের কোন নজির আছে কি-না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এখনো তা শেষ হয়নি। তবে প্রায় শেষ প্রান্তে। কিছুদিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে।’
পদত্যাগকারী তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘তার কর্মকাণ্ডে আমি গভীরভাবে ক্ষুদ্ধ। শুধু সংসদ সদস্য নয়, কোন বিবেকবান মানুষ এটা করতে পারে না।’