উত্তরায় প্রেমিককে বেঁধে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৫

রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় প্রেমিককে বেঁধে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার পাঁচজন নির্মাণ শ্রমিক বলে জানা গেছে। তারা হলো মো. সোহেল রানা, মো. জয়নাল আবেদীন, মো. মঈনুল হোসেন, মো. সুমন আলী ও মো. মাসুম আলী।

গতকাল উত্তরা বিভাগের বিমানবন্দর জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) তাপস কুমার দাস বলেন, মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয়ের পর গত ২৪ ডিসেম্বর ভিকটিম নারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে নির্মাণশ্রমিক জহিরুলের সঙ্গে দেখা করতে উত্তরা পূর্ব থানার ৬ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর রোডের ৪ নম্বর নির্মাণাধীন বাসায় আসেন। পরদিন ২৫ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১১টায় নির্মাণাধীন বাসায় পাঁচজন নির্মাণশ্রমিক জহিরুলকে হাত-পা বেঁধে মারধর করে এবং ভিকটিমকে ধর্ষণ করে। পরে ভিকটিমের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ ডিসেম্বর উত্তরা পূর্ব থানায় গণধর্ষণের মামলা হয়। মামলাটি তদন্ত শুরু করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।

এডিসি তাপস কুমার দাস বলেন, মামলাটি তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অভিযুক্তদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরা পূর্ব থানার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকা থেকে সোহেল ও জয়নালকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে একই রাতে আবদুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে মঈনুল, সুমন ও মাসুমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের উত্তরা পূর্ব থানা মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

রবিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২২ , ১৮ পৌষ ১৪২৮ ২৮ জমাদিউল আউয়াল

উত্তরায় প্রেমিককে বেঁধে তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৫

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা এলাকায় প্রেমিককে বেঁধে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় পাঁচ আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার পাঁচজন নির্মাণ শ্রমিক বলে জানা গেছে। তারা হলো মো. সোহেল রানা, মো. জয়নাল আবেদীন, মো. মঈনুল হোসেন, মো. সুমন আলী ও মো. মাসুম আলী।

গতকাল উত্তরা বিভাগের বিমানবন্দর জোনের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) তাপস কুমার দাস বলেন, মোবাইলের মাধ্যমে পরিচয়ের পর গত ২৪ ডিসেম্বর ভিকটিম নারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে নির্মাণশ্রমিক জহিরুলের সঙ্গে দেখা করতে উত্তরা পূর্ব থানার ৬ নম্বর সেক্টরের ২ নম্বর রোডের ৪ নম্বর নির্মাণাধীন বাসায় আসেন। পরদিন ২৫ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ১১টায় নির্মাণাধীন বাসায় পাঁচজন নির্মাণশ্রমিক জহিরুলকে হাত-পা বেঁধে মারধর করে এবং ভিকটিমকে ধর্ষণ করে। পরে ভিকটিমের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ ডিসেম্বর উত্তরা পূর্ব থানায় গণধর্ষণের মামলা হয়। মামলাটি তদন্ত শুরু করে উত্তরা পূর্ব থানা পুলিশ।

এডিসি তাপস কুমার দাস বলেন, মামলাটি তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অভিযুক্তদের অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর বৃহস্পতিবার রাতে উত্তরা পূর্ব থানার ৬ নম্বর সেক্টর এলাকা থেকে সোহেল ও জয়নালকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে একই রাতে আবদুল্লাহপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে মঈনুল, সুমন ও মাসুমকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের উত্তরা পূর্ব থানা মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।