প্রায় দুই বছর পর আবার মঞ্চায়ন হতে যাচ্ছে প্রাঙ্গণেমোর নাট্যদলের নাটক ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’। ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় নাটক সরণির (বেইলি রোড) বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে নাটকটি মঞ্চায়িত হবে। ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নূনা আফরোজ। ২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর পরীক্ষণ থিয়েটার হলে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হয়।
‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- নূনা আফরোজ,অনন্ত হিরা, আউয়াল রেজা, রামিজ রাজু, সুজয় গুপ্ত, সরোয়ার সৈকত ও বাঁধন সরকার। নূনা আফরোজ নাটকটি নির্দেশনার পাশাপাশি এর পোশাক ও মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন। সংগীত পরিকল্পনায় রামিজ রাজু ও আলোক পরিকল্পনায় তৌফিক রবিন।
নাটকের গল্পে অথৈ একদিন তার বন্ধুর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিধন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে বেড়াতে যায়। কুঠিবাড়ি দেখতে দেখতে এক সময় অথৈ একাই দোতলার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যায়। হঠাৎ অথৈয়ের সামনে এসে হাজির হন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। তিনি অথৈকে কুঠিবাড়ি ঘুরিয়ে দেখার আহ্বান জানান। অথৈ ভুলে যায় তার বন্ধুসহ পৃথিবীর সবকিছু। সে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কথা বলতে থাকে। অথৈয়ের সামনে পর পর হাজির হয় ২৯ বছর, ৬৯ বছর, ২১ বছর ও ৮০ বছরের ভিন্ন ভিন্ন রবীন্দ্রনাথ। এই চার বছরের রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথা হয় সেই সময়ের রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিজীবন ও তার সৃজনশীলতা নিয়ে। আর রবীন্দ্রনাথের প্রতিটি বয়সের সঙ্গে অথৈও বদলে যেতে থাকে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্র ও বয়সে। বিভিন্ন বয়সী রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথপোকথনের মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিকর্ম ও তার ব্যক্তিজীবনের নানা দিক।
বুধবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২২ , ২১ পৌষ ১৪২৮ ১ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
বিনোদন প্রতিবেদক
প্রায় দুই বছর পর আবার মঞ্চায়ন হতে যাচ্ছে প্রাঙ্গণেমোর নাট্যদলের নাটক ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’। ৭ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় নাটক সরণির (বেইলি রোড) বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে নাটকটি মঞ্চায়িত হবে। ‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নূনা আফরোজ। ২০১৬ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর পরীক্ষণ থিয়েটার হলে নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হয়।
‘আমি ও রবীন্দ্রনাথ’ নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- নূনা আফরোজ,অনন্ত হিরা, আউয়াল রেজা, রামিজ রাজু, সুজয় গুপ্ত, সরোয়ার সৈকত ও বাঁধন সরকার। নূনা আফরোজ নাটকটি নির্দেশনার পাশাপাশি এর পোশাক ও মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন। সংগীত পরিকল্পনায় রামিজ রাজু ও আলোক পরিকল্পনায় তৌফিক রবিন।
নাটকের গল্পে অথৈ একদিন তার বন্ধুর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিধন্য কুষ্টিয়ার শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে বেড়াতে যায়। কুঠিবাড়ি দেখতে দেখতে এক সময় অথৈ একাই দোতলার সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে যায়। হঠাৎ অথৈয়ের সামনে এসে হাজির হন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। তিনি অথৈকে কুঠিবাড়ি ঘুরিয়ে দেখার আহ্বান জানান। অথৈ ভুলে যায় তার বন্ধুসহ পৃথিবীর সবকিছু। সে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে কথা বলতে থাকে। অথৈয়ের সামনে পর পর হাজির হয় ২৯ বছর, ৬৯ বছর, ২১ বছর ও ৮০ বছরের ভিন্ন ভিন্ন রবীন্দ্রনাথ। এই চার বছরের রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথা হয় সেই সময়ের রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিজীবন ও তার সৃজনশীলতা নিয়ে। আর রবীন্দ্রনাথের প্রতিটি বয়সের সঙ্গে অথৈও বদলে যেতে থাকে ভিন্ন ভিন্ন চরিত্র ও বয়সে। বিভিন্ন বয়সী রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে অথৈয়ের কথপোকথনের মধ্য দিয়ে উঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিকর্ম ও তার ব্যক্তিজীবনের নানা দিক।