আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, সাপকে বিশ্বাস করা যায় কিন্তু বিএনপিকে বিশ্বাস করা যায় না। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারকে (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ ও জেলা বিএনপির আহ্বায়কের) পদ থেকে প্রত্যাহার করে নেয়ার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
গত সোমবার সন্ধ্যায় নগরীর দুই নম্বর রেলগেট এলাকায় নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ বক্তব্য রাখেন।
নানক বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সাবাই ঐক্যবদ্ধ আছে। সিটি নির্বাচনে দলীয় ভেদাভেদ ভুলে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে কাজ করছেন।
এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য আব্দুর রহমান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কালাম হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য আনিসুর রহমান দিপু প্রমুখ।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহার সঙ্গে সোনারগাঁ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নুর ফোনালাপ ফাঁস সম্পর্কে জাহাঙ্গীর কবির নানক সংবাদিকদের বলেন, ফোনালাপের বিষয়টি আমরা বিশ্লেষণ করে খতিয়ে দেখছি। একটু সময় নিয়ে ভালো করে বিশ্লেষণ করে, দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, তবে আমরা যতটুকু শুনেছি তিনি তার একটি ক্লায়েন্টের সঙ্গে টাকা চেয়েছেন। নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে কোন টাকা তিনি চাননি।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভী এর আগে আরও তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। কিন্তু কেউ বলতে পারবে না তিনি ব্যবসায়ী বা কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচন করেছেন। এবারও তিনি কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচন করছেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন।
বৃহস্পতিবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২২ , ২২ পৌষ ১৪২৮ ২ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, সাপকে বিশ্বাস করা যায় কিন্তু বিএনপিকে বিশ্বাস করা যায় না। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারকে (চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পদ ও জেলা বিএনপির আহ্বায়কের) পদ থেকে প্রত্যাহার করে নেয়ার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন।
গত সোমবার সন্ধ্যায় নগরীর দুই নম্বর রেলগেট এলাকায় নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে নেতাকর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ বক্তব্য রাখেন।
নানক বলেন, ‘নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সাবাই ঐক্যবদ্ধ আছে। সিটি নির্বাচনে দলীয় ভেদাভেদ ভুলে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভীর পক্ষে কাজ করছেন।
এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর আরেক সদস্য আব্দুর রহমান, আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কালাম হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য আনিসুর রহমান দিপু প্রমুখ।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহার সঙ্গে সোনারগাঁ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নুর ফোনালাপ ফাঁস সম্পর্কে জাহাঙ্গীর কবির নানক সংবাদিকদের বলেন, ফোনালাপের বিষয়টি আমরা বিশ্লেষণ করে খতিয়ে দেখছি। একটু সময় নিয়ে ভালো করে বিশ্লেষণ করে, দেখে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, তবে আমরা যতটুকু শুনেছি তিনি তার একটি ক্লায়েন্টের সঙ্গে টাকা চেয়েছেন। নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে কোন টাকা তিনি চাননি।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাক্তার সেলিনা হায়াৎ আইভী এর আগে আরও তিনটি নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। কিন্তু কেউ বলতে পারবে না তিনি ব্যবসায়ী বা কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচন করেছেন। এবারও তিনি কারও কাছ থেকে টাকা নিয়ে নির্বাচন করছেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন।