কিশোরগঞ্জে করোনা সংক্রমণ শূন্যের কাছাকাছি গিয়েও আবার বৃদ্ধির পথে হাটছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় গতবছর ১৫ আগস্ট একদিনে জেলায় চিকিৎসাধীন রোগী ছিলেন এ যাবতকালের সর্বোচ্চ ৩ হাজার ২৮৪ জন। তখন জনজীবন বিপর্যস্ত পর্যায়ে গেলেও ক্রমশ একদিনে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কমতে কমতে গত ২৬ ডিসেম্বর জেলায় মোট চিকিৎসাধীন রোগী ছিলেন মাত্র ৩ জন। জনমনে স্বস্তি ফিরে আসছিল। কিন্তু একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে বুধবার সেই সংখ্যা উঠে গেছে ১০ জনে। সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমানের বুধবার রাতে দেয়া পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টার করোনা সংক্রান্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বুধবার জেলায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল ২৫৩টি। এরমধ্যে সদর ও ভৈরবে ২ জন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। এদিন কেউ সুস্থ হয়নি। এখন চিকিৎসাধীন ১০ জনের মধ্যে আছেন সদরে ৪ জন, ভৈরবে ৩ জন, বাজিতপুরে ২ জন আর নিকলীতে একজন। বাকি ৯ উপজেলা এখন করোনামুক্ত আছে। তবে এখন সভা-সমাবেশের সংখ্যা ও জনসমাগম বেড়েছে। মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতা একেবারেই কমে গেছে।
শুক্রবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২২ , ২৩ পৌষ ১৪২৮ ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
জেলা বার্তা পরিবেশক, কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জে করোনা সংক্রমণ শূন্যের কাছাকাছি গিয়েও আবার বৃদ্ধির পথে হাটছে। দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কায় গতবছর ১৫ আগস্ট একদিনে জেলায় চিকিৎসাধীন রোগী ছিলেন এ যাবতকালের সর্বোচ্চ ৩ হাজার ২৮৪ জন। তখন জনজীবন বিপর্যস্ত পর্যায়ে গেলেও ক্রমশ একদিনে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা কমতে কমতে গত ২৬ ডিসেম্বর জেলায় মোট চিকিৎসাধীন রোগী ছিলেন মাত্র ৩ জন। জনমনে স্বস্তি ফিরে আসছিল। কিন্তু একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে বুধবার সেই সংখ্যা উঠে গেছে ১০ জনে। সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমানের বুধবার রাতে দেয়া পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টার করোনা সংক্রান্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বুধবার জেলায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল ২৫৩টি। এরমধ্যে সদর ও ভৈরবে ২ জন করে নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। এদিন কেউ সুস্থ হয়নি। এখন চিকিৎসাধীন ১০ জনের মধ্যে আছেন সদরে ৪ জন, ভৈরবে ৩ জন, বাজিতপুরে ২ জন আর নিকলীতে একজন। বাকি ৯ উপজেলা এখন করোনামুক্ত আছে। তবে এখন সভা-সমাবেশের সংখ্যা ও জনসমাগম বেড়েছে। মাস্ক ব্যবহারের প্রবণতা একেবারেই কমে গেছে।