ইসি গঠনে গণফ্রন্টের ১৪ দফা প্রস্তাব

নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে ১৪ দফা প্রস্তাব দিয়েছে গণফ্রন্ট। বঙ্গভবনে চলমান সংলাপের অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে মতবিনিময় করেন গণফ্রন্টের চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেনের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।

আলোচনাকালে গণফ্রন্টের প্রতিনিধিদল আইন প্রণয়নসহ ১৪ দফা প্রস্তাব পেশ করেন। তারা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতায় বিশ্বাসী সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেন। তারা তিনজন মহিলা সদস্যসহ ৯ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেন।

নির্বাচনে যাতে সরকারি হস্তক্ষেপ না থাকে নির্বাচনী আইনে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট ঘোষণা রাখার প্রস্তাব দেন প্রতিনিধিদল। তারা বলেন, নির্বাচনের সংলাপ বর্জন করলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। স্বাধীনতার পর সংসদে যেসব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব ছিল সেসব দলের সমন্বয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব করেন তারা।

এরআগে বঙ্গভবনে তাদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, জনকল্যাণ নিশ্চিত করতে হলে সুস্থ রাজনীতি অপরিহার্য। রাজনৈতিক দলগুলো পরিচালনায় সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে যাতে রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্ব জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সক্ষম হয়। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

শুক্রবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২২ , ২৩ পৌষ ১৪২৮ ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

রাষ্ট্রপতির সংলাপ

ইসি গঠনে গণফ্রন্টের ১৪ দফা প্রস্তাব

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদকে ১৪ দফা প্রস্তাব দিয়েছে গণফ্রন্ট। বঙ্গভবনে চলমান সংলাপের অংশ হিসেবে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে মতবিনিময় করেন গণফ্রন্টের চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেনের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।

আলোচনাকালে গণফ্রন্টের প্রতিনিধিদল আইন প্রণয়নসহ ১৪ দফা প্রস্তাব পেশ করেন। তারা মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতায় বিশ্বাসী সৎ ও দুর্নীতিমুক্ত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেন। তারা তিনজন মহিলা সদস্যসহ ৯ সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রস্তাব করেন।

নির্বাচনে যাতে সরকারি হস্তক্ষেপ না থাকে নির্বাচনী আইনে সে ব্যাপারে সুস্পষ্ট ঘোষণা রাখার প্রস্তাব দেন প্রতিনিধিদল। তারা বলেন, নির্বাচনের সংলাপ বর্জন করলেই সব সমস্যার সমাধান হবে না। স্বাধীনতার পর সংসদে যেসব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিত্ব ছিল সেসব দলের সমন্বয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব করেন তারা।

এরআগে বঙ্গভবনে তাদের স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেন, জনকল্যাণ নিশ্চিত করতে হলে সুস্থ রাজনীতি অপরিহার্য। রাজনৈতিক দলগুলো পরিচালনায় সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে হবে যাতে রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্ব জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সক্ষম হয়। রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এসএম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।