শেরপুরে পাচারকালে সারসহ আটক ৬

অবৈধভাবে পাচারকালে বগুড়ার শেরপুরে ১২শ বস্তা ডিএপি সারসহ ৬ জনকে আটক করেছে র‌্যাব-৫ নাটোর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল। উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের রানীরহাট-মির্জাপুর সড়কের বামিহাল এলাকা থেকে গত শুক্রবার তাদের আটক করা হয়। এ সময় পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত তিনটি ট্রাকও আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় র‌্যাব বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।

মামলা সূত্রে জানাযায়, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে নাটোর থেকে কয়েকটি ট্রাক বোঝাই সরকারি আমদানিকৃত সার অজ্ঞাত স্থানে যাচ্ছে। সারগুলো অবৈধভাবে কালোবাজারীর মাধ্যমে সংগ্রহ করে মজুদেও উদ্দেশে নেয়া হচ্ছিল। তারা শেরপুর থানার বামিহাল গ্রামের গ্রীনফিল্ড এগ্রো লিঃ এর পাশে একটি চেকপোস্ট স্থাপন করে তিনটি ট্রাক বোঝাই ১২শ বস্তা ডিএপি সার আটক করে। এ সময় ৬ জনকে আটককরা হয়।

আটকৃতরা হলেন, ট্রাক তিনটির চালক মো. সবুর হোসনে (২৮), মো. রুহুল আমনি (৩০) ও মো. তানবির হোসেন (২৩) এবং হেলপার মো. ইমরান হোসেন (২৩) মো. রাকিব হোসেন (১৯) ও মো. বিশু (২২)। এ মামলায় অপর এক আসামি মো. তুলামিয়া (৩৮) পলাতক রয়েছেন। আটককৃত সারের আনুমানিক বাজারমূল্য ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

রবিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২২ , ২৫ পৌষ ১৪২৮ ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

শেরপুরে পাচারকালে সারসহ আটক ৬

প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)

অবৈধভাবে পাচারকালে বগুড়ার শেরপুরে ১২শ বস্তা ডিএপি সারসহ ৬ জনকে আটক করেছে র‌্যাব-৫ নাটোর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল। উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের রানীরহাট-মির্জাপুর সড়কের বামিহাল এলাকা থেকে গত শুক্রবার তাদের আটক করা হয়। এ সময় পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত তিনটি ট্রাকও আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় র‌্যাব বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে শেরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে।

মামলা সূত্রে জানাযায়, রাজশাহীর একটি আভিযানিক দল গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে নাটোর থেকে কয়েকটি ট্রাক বোঝাই সরকারি আমদানিকৃত সার অজ্ঞাত স্থানে যাচ্ছে। সারগুলো অবৈধভাবে কালোবাজারীর মাধ্যমে সংগ্রহ করে মজুদেও উদ্দেশে নেয়া হচ্ছিল। তারা শেরপুর থানার বামিহাল গ্রামের গ্রীনফিল্ড এগ্রো লিঃ এর পাশে একটি চেকপোস্ট স্থাপন করে তিনটি ট্রাক বোঝাই ১২শ বস্তা ডিএপি সার আটক করে। এ সময় ৬ জনকে আটককরা হয়।

আটকৃতরা হলেন, ট্রাক তিনটির চালক মো. সবুর হোসনে (২৮), মো. রুহুল আমনি (৩০) ও মো. তানবির হোসেন (২৩) এবং হেলপার মো. ইমরান হোসেন (২৩) মো. রাকিব হোসেন (১৯) ও মো. বিশু (২২)। এ মামলায় অপর এক আসামি মো. তুলামিয়া (৩৮) পলাতক রয়েছেন। আটককৃত সারের আনুমানিক বাজারমূল্য ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।