হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ৩নং দেওরগাছ ও পাইকপাড়া ইউনিয়নের দুটি ওয়ার্ডে ভোট পুনর্গণনার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ৪ ইউপি সদস্য প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা। গত শনিবার দুপুরে চান্দপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মানববন্ধন করে কারচুপির অভিযোগ তুলে এ ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুনর্গণননার দাবি করেন ইউপি সদস্য বিদ্যুৎ ভৌমিক, কাঞ্চন পাত্র ও মহিলা সদস্য শিরিন আক্তার। এছাড়া ৪নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ভজন ভৌমিকও এ মানববন্ধনে অংশ নিয়ে তার কেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার দাবি করেন।
অন্যতায় বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন তারা। অবশ্য বৃহস্পতিবার তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ দাবি জানিয়েছিলেন। ৫ম ধাপের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে উপজেলার দেওরগাছ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে ৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে নির্বাচনে ফুটবল প্রতীকে বর্তমান সদস্য নৃপেন পাল ৫৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী ২ প্রার্থী কাঞ্চনপাত্র পান ৪৯৯ ভোট ও বিদ্যুৎ ভৌমিক পান ৫৩০ ভোট। তারা নির্বাচনের ফলাফল না মেনে ভোট পূর্ণ গণনার দাবি জানায়। তাদের সঙ্গে যোগ দেন ৭, ৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শিরিন আক্তার ও পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ভজন ভৌমিক। এ মানববন্ধনে প্রায় ৫ শতাধিক নারী পুরুষ অংশ নেয়।
কাঞ্চন পাত্র দাবি করেন, তিনি পেয়েছেন, ৯শ’র বেশি ভোট। কিন্তু তার এজেন্টকে বের করে দিয়ে ভোট গণনায় কারচুরি করে নৃপেন পাল (ফুটবল)কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
একই অভিযোগ করেছেন বিদ্যুৎ ভৌমিক ও শিরিন আক্তার। তারা এ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানান। একই দাবি জানান, পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ভজন ভৌমিক। তিনি বলেন, আমাকে কারচুরি করে হারানো হয়েছে।
সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২ , ২৬ পৌষ ১৪২৮ ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ)
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার গত ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ৩নং দেওরগাছ ও পাইকপাড়া ইউনিয়নের দুটি ওয়ার্ডে ভোট পুনর্গণনার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন ৪ ইউপি সদস্য প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা। গত শনিবার দুপুরে চান্দপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মানববন্ধন করে কারচুপির অভিযোগ তুলে এ ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে পুনর্গণননার দাবি করেন ইউপি সদস্য বিদ্যুৎ ভৌমিক, কাঞ্চন পাত্র ও মহিলা সদস্য শিরিন আক্তার। এছাড়া ৪নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য ভজন ভৌমিকও এ মানববন্ধনে অংশ নিয়ে তার কেন্দ্রের ভোট পুনর্গণনার দাবি করেন।
অন্যতায় বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন তারা। অবশ্য বৃহস্পতিবার তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ দাবি জানিয়েছিলেন। ৫ম ধাপের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে উপজেলার দেওরগাছ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে ইউপি সদস্য পদে ৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে নির্বাচনে ফুটবল প্রতীকে বর্তমান সদস্য নৃপেন পাল ৫৬৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন। কিন্তু তার প্রতিদ্বন্দ্বী ২ প্রার্থী কাঞ্চনপাত্র পান ৪৯৯ ভোট ও বিদ্যুৎ ভৌমিক পান ৫৩০ ভোট। তারা নির্বাচনের ফলাফল না মেনে ভোট পূর্ণ গণনার দাবি জানায়। তাদের সঙ্গে যোগ দেন ৭, ৮ ও ৯নং ওয়ার্ডের মহিলা সদস্য শিরিন আক্তার ও পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ভজন ভৌমিক। এ মানববন্ধনে প্রায় ৫ শতাধিক নারী পুরুষ অংশ নেয়।
কাঞ্চন পাত্র দাবি করেন, তিনি পেয়েছেন, ৯শ’র বেশি ভোট। কিন্তু তার এজেন্টকে বের করে দিয়ে ভোট গণনায় কারচুরি করে নৃপেন পাল (ফুটবল)কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
একই অভিযোগ করেছেন বিদ্যুৎ ভৌমিক ও শিরিন আক্তার। তারা এ কেন্দ্রে পুনরায় ভোট গণনার দাবি জানান। একই দাবি জানান, পাইকপাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ভজন ভৌমিক। তিনি বলেন, আমাকে কারচুরি করে হারানো হয়েছে।