২৬ কোটি টাকা ঋণ বন্ধকী সম্পত্তি বিক্রি

২৬ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেউলিয়া হওয়ার উদ্দেশ্যে বন্ধকি সম্পত্তি একের পর এক বিক্রি করে ফেলছেন সিরাজ আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। টঙ্গীবাড়ী উপজেলার আলদি বাজারের রজত রেখা নদী ঘেঁষে এই কোল্ড স্টোরেজটি নির্মাণ করা হয়েছে।

১৯৯০ সালে এই কোল্ড স্টোরেজটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের ৮ বছরের মাথায় অগ্রণী ব্যাংক পুরানা পল্টন কর্পোরেট শাখা থেকে ২৬ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেন কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। ২০০৭ সালে অর্থঋণ আদালতে ঋণ খেলাপি হয় কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। মামলা হয় তার নামে। কিন্তু ঋণ পরিশোধ না করেই এই কোল্ড স্টোরেজের সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় কোল্ড স্টোরেজটিকে দেউলিয়া করার লক্ষ্যে অতি গোপনে বন্ধকি সম্পত্তি থেকে প্রায় ৭০ শতাংশ জমি বিক্রি করে দিয়েছেন। ২২৫৮, ৩৬৩৩, ৯৭২নং দলিল থেকে ২৭.১৬ শতাংশ, ১৪ শতাংশ এবং ১ শতাংশ জমি বিক্রি করে দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সিরাজ আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।

সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২ , ২৬ পৌষ ১৪২৮ ৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

টঙ্গীবাড়ীর আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজ

২৬ কোটি টাকা ঋণ বন্ধকী সম্পত্তি বিক্রি

মাহাবুব আলম লিটন, মুন্সীগঞ্জ

২৬ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে দেউলিয়া হওয়ার উদ্দেশ্যে বন্ধকি সম্পত্তি একের পর এক বিক্রি করে ফেলছেন সিরাজ আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। টঙ্গীবাড়ী উপজেলার আলদি বাজারের রজত রেখা নদী ঘেঁষে এই কোল্ড স্টোরেজটি নির্মাণ করা হয়েছে।

১৯৯০ সালে এই কোল্ড স্টোরেজটি নির্মাণ করা হয়। নির্মাণের ৮ বছরের মাথায় অগ্রণী ব্যাংক পুরানা পল্টন কর্পোরেট শাখা থেকে ২৬ কোটি টাকা ঋণ গ্রহণ করেন কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। ২০০৭ সালে অর্থঋণ আদালতে ঋণ খেলাপি হয় কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলাম। মামলা হয় তার নামে। কিন্তু ঋণ পরিশোধ না করেই এই কোল্ড স্টোরেজের সম্পত্তি বিক্রি করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় কোল্ড স্টোরেজটিকে দেউলিয়া করার লক্ষ্যে অতি গোপনে বন্ধকি সম্পত্তি থেকে প্রায় ৭০ শতাংশ জমি বিক্রি করে দিয়েছেন। ২২৫৮, ৩৬৩৩, ৯৭২নং দলিল থেকে ২৭.১৬ শতাংশ, ১৪ শতাংশ এবং ১ শতাংশ জমি বিক্রি করে দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সিরাজ আইস অ্যান্ড কোল্ড স্টোরেজের মালিক সিরাজুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।