‘চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় আশার আলো ক্যান্সার হাসপাতাল’

মা ও শিশু হাসপাতালের অধীন ক্যান্সার হাসপাতাল চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় আশার আলো বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। গত বুধবার সকালে মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ক্যান্সার হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে উপরোক্ত মত প্রকাশ করেন সুজন। এ সময় তিনি বলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদ ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্যান্সার হাসপাতাল এ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট নির্মাণের যে মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য এক বিশাল প্রাপ্তি। হাসপাতালটি নির্মিত হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের সকল জেলার ক্যান্সার রোগীরা এ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা পাবে। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরেই জেলায় দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল। কোভিড চিকিৎসায়ও মা ও শিশু হাসপাতাল উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

কোভিডের ভয়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলো যখন জনগণের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল সে ক্রান্তিলগ্নে চট্টগ্রামের জনগণের চিকিৎসাসেবায় ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল। পরিচালনা পর্ষদ তাদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নিয়ে হাসপাতালটি পরিচালনা করছে।

বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকে যেখানে চিকিৎসা ব্যয়ের ভয়ে রোগীর আতœীয়স্বজন আঁতকে উঠে সেদিক থেকে চট্টগ্রামের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের নির্ভরতার জায়গা এই হাসপাতালটি। বর্তমানে মা ও শিশু হাসপাতালের অধীনে ক্যান্সার হাসপাতাল এ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান তিনি।

শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২ , ৩০ পৌষ ১৪২৮ ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

‘চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় আশার আলো ক্যান্সার হাসপাতাল’

চট্টগ্রাম ব্যুরো

মা ও শিশু হাসপাতালের অধীন ক্যান্সার হাসপাতাল চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবায় আশার আলো বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন নাগরিক উদ্যোগের প্রধান উপদেষ্টা এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন। গত বুধবার সকালে মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ক্যান্সার হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে উপরোক্ত মত প্রকাশ করেন সুজন। এ সময় তিনি বলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল পরিচালনা পর্ষদ ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ক্যান্সার হাসপাতাল এ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট নির্মাণের যে মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য এক বিশাল প্রাপ্তি। হাসপাতালটি নির্মিত হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের সকল জেলার ক্যান্সার রোগীরা এ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসাসেবা পাবে। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরেই জেলায় দ্বিতীয় বৃহত্তম হাসপাতাল চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল। কোভিড চিকিৎসায়ও মা ও শিশু হাসপাতাল উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।

কোভিডের ভয়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলো যখন জনগণের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল সে ক্রান্তিলগ্নে চট্টগ্রামের জনগণের চিকিৎসাসেবায় ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতাল। পরিচালনা পর্ষদ তাদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নিয়ে হাসপাতালটি পরিচালনা করছে।

বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ক্লিনিকে যেখানে চিকিৎসা ব্যয়ের ভয়ে রোগীর আতœীয়স্বজন আঁতকে উঠে সেদিক থেকে চট্টগ্রামের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের নির্ভরতার জায়গা এই হাসপাতালটি। বর্তমানে মা ও শিশু হাসপাতালের অধীনে ক্যান্সার হাসপাতাল এ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান তিনি।