স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার প্রচারণা চালিয়েছেন নগরীরর ১১ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি সাংবাদিকদের সামনে বলেন, ‘এসপি কাউকে ছাড় না দেয়ার কথা বলেছেন। ওনার বক্তব্যের সঙ্গে কাজে মিল থাকলে খুশি হতাম। আমার দলের লোক, আমার জন্য যারা মাঠে-ময়দানে কাজ করতেছে তাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পুলিশ তল্লাশি করছে। নির্বাচনে উৎসবের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দয়া করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। এসব হয়রানি বন্ধের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ জানাই। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও একই অনুরোধ জানাই। ’
তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ ভীত না। আমার নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ আছে। আন্তর্জাতিক দূতাবাসের যারা আছেন পাশাপাশি মানবাধিকার কর্মী যারা আছেন সবাইকে বলবো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে।’ তৈমুর বলেন, ‘কাউকে ধমক দিয়ে গালি দিয়ে তো কাজ করানো যায় না। নারায়ণগঞ্জের জনগণের কাছে মেসেজটা ক্লিয়ার যে, তাদের মাঝে বিরাট ফাটল। ঢাকা থেকে মেহমানরা এসেও এই ফাটল মেটাতে পারেনি। হাতি এখন জনগণের মার্কা। হাতির মাধ্যমেই পরিবর্তন আসবে। ভোটারদের অনুরোধ নির্দ্বিধায় ভোটকেন্দ্রে আসবেন।’
এদিকে প্রচারণা চালিয়েছেন আরও চার মেয়র প্রার্থী। তবে স্বতন্ত্র এক প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই শহরে দেখা যায়নি। অন্যদিকে প্রচারণায় ব্যস্ত ছিলেন সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরাও।
শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২২ , ৩০ পৌষ ১৪২৮ ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমুর আলম খন্দকার প্রচারণা চালিয়েছেন নগরীরর ১১ নম্বর ওয়ার্ডে। তিনি সাংবাদিকদের সামনে বলেন, ‘এসপি কাউকে ছাড় না দেয়ার কথা বলেছেন। ওনার বক্তব্যের সঙ্গে কাজে মিল থাকলে খুশি হতাম। আমার দলের লোক, আমার জন্য যারা মাঠে-ময়দানে কাজ করতেছে তাদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পুলিশ তল্লাশি করছে। নির্বাচনে উৎসবের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দয়া করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেন না। এসব হয়রানি বন্ধের জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ জানাই। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও একই অনুরোধ জানাই। ’
তিনি আরও বলেন, ‘জনগণ ভীত না। আমার নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ আছে। আন্তর্জাতিক দূতাবাসের যারা আছেন পাশাপাশি মানবাধিকার কর্মী যারা আছেন সবাইকে বলবো নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে।’ তৈমুর বলেন, ‘কাউকে ধমক দিয়ে গালি দিয়ে তো কাজ করানো যায় না। নারায়ণগঞ্জের জনগণের কাছে মেসেজটা ক্লিয়ার যে, তাদের মাঝে বিরাট ফাটল। ঢাকা থেকে মেহমানরা এসেও এই ফাটল মেটাতে পারেনি। হাতি এখন জনগণের মার্কা। হাতির মাধ্যমেই পরিবর্তন আসবে। ভোটারদের অনুরোধ নির্দ্বিধায় ভোটকেন্দ্রে আসবেন।’
এদিকে প্রচারণা চালিয়েছেন আরও চার মেয়র প্রার্থী। তবে স্বতন্ত্র এক প্রার্থীকে প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই শহরে দেখা যায়নি। অন্যদিকে প্রচারণায় ব্যস্ত ছিলেন সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরাও।