বাংলাদেশ-দ.কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সম্ভাবনা রয়েছে : ফারুক

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার বিশাল সুযোগ রয়েছে।’

গতকাল রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তিনি এসব বলেন।

বিজিএমইএ সভাপতি রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউনকে অনুরোধ করেন, তিনি যেন কোরিয়ার ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে পশ্চাৎসংযোগ শিল্পে বিশেষ করে নন-কটন টেক্সটাইল খাতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেন।

সাক্ষাতে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ, বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম ও সহ-সভাপতি মিরান আলী, দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি লি জান গিউল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। তারা বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সম্ভাব্য ক্ষেত্র এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের পথ প্রশস্ত করতে উভয় দেশ কীভাবে অর্থপূর্ণ সহযোগিতা দিতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।

আলোচনার সময় কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেডে) ভেতরে অবস্থিত পোশাক কারখানার জন্য নতুন বাজারে রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা সুবিধা সম্প্রসারণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফারুক হাসান কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বিজিএমইএ অফিস পরিদর্শন এবং এশিয়ার দেশ দুটির মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা দেয়ার আগ্রহ প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।

মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২ , ০৪ মাঘ ১৪২৮ ১৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

বাংলাদেশ-দ.কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সম্ভাবনা রয়েছে : ফারুক

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ এবং পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তোলার বিশাল সুযোগ রয়েছে।’

গতকাল রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তিনি এসব বলেন।

বিজিএমইএ সভাপতি রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং-কিউনকে অনুরোধ করেন, তিনি যেন কোরিয়ার ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে পশ্চাৎসংযোগ শিল্পে বিশেষ করে নন-কটন টেক্সটাইল খাতে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার উদ্যোগ নেন।

সাক্ষাতে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ, বিজিএমইএ সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম ও সহ-সভাপতি মিরান আলী, দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি লি জান গিউল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। তারা বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সম্ভাব্য ক্ষেত্র এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণের পথ প্রশস্ত করতে উভয় দেশ কীভাবে অর্থপূর্ণ সহযোগিতা দিতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করেন।

আলোচনার সময় কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেডে) ভেতরে অবস্থিত পোশাক কারখানার জন্য নতুন বাজারে রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা সুবিধা সম্প্রসারণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফারুক হাসান কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতকে বিজিএমইএ অফিস পরিদর্শন এবং এশিয়ার দেশ দুটির মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা দেয়ার আগ্রহ প্রকাশের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।