প্রধান শিক্ষকসহ আহত ৫
রাজধানীর ভাটারার সাঈদনগর পানির পাম্পের পাশে একটি ঝুপড়ি ঘরে গত শনিবার রাতে লাগা আগুনে রাবেয়া আক্তার মিম (১২) নামে এক প্রতিবন্ধী শিশু নিহত হয়েছে। এছাড়া গতকাল বিকেল সোয়া ৪টার দিকে বারিধারার জে-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের একটি ভবনে ভিট্রা ফার্নিচার নামে একটি দোকানে আগুন লাগে।
ভাটারা থানার এসআই মোস্তফা জানান, নিহত শিশুর বাবার নাম আবদুল মান্নান। গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায়। শিশুটির বাবা-মা অন্যত্র কাজ করেন। ঘটনার সময় তারা বাসায় ছিলেন না। নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস থেকে জানানো হয়েছে, শনিবার রাতে সাইদনগর এলাকার একটি ঝুপড়ি ঘরে আগুন লাগার সংবাদে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর সার্চ টিম ওই ঘরের ভেতর থেকে রাত ১১টার দিকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহটি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার জানান, ফার্নিচার দোকানে লাগা আগুন ৬টি ইউনিটের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুনে ফার্নিচার, ফার্নিচার তৈরির উপকরণ পুড়ে গেলেও হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি তদন্ত সাপেক্ষে বলে জানান তিনি।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২ , ১০ মাঘ ১৪২৮ ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৩
প্রধান শিক্ষকসহ আহত ৫
প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
রাজধানীর ভাটারার সাঈদনগর পানির পাম্পের পাশে একটি ঝুপড়ি ঘরে গত শনিবার রাতে লাগা আগুনে রাবেয়া আক্তার মিম (১২) নামে এক প্রতিবন্ধী শিশু নিহত হয়েছে। এছাড়া গতকাল বিকেল সোয়া ৪টার দিকে বারিধারার জে-ব্লকের ৫ নম্বর রোডের একটি ভবনে ভিট্রা ফার্নিচার নামে একটি দোকানে আগুন লাগে।
ভাটারা থানার এসআই মোস্তফা জানান, নিহত শিশুর বাবার নাম আবদুল মান্নান। গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায়। শিশুটির বাবা-মা অন্যত্র কাজ করেন। ঘটনার সময় তারা বাসায় ছিলেন না। নিহতের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস থেকে জানানো হয়েছে, শনিবার রাতে সাইদনগর এলাকার একটি ঝুপড়ি ঘরে আগুন লাগার সংবাদে আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর সার্চ টিম ওই ঘরের ভেতর থেকে রাত ১১টার দিকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে। পরে মরদেহটি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার জানান, ফার্নিচার দোকানে লাগা আগুন ৬টি ইউনিটের চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আগুনে ফার্নিচার, ফার্নিচার তৈরির উপকরণ পুড়ে গেলেও হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নি। আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি তদন্ত সাপেক্ষে বলে জানান তিনি।