আধিপত্য বিবাদে বাড়িঘর ভাঙচুর : আহত ১০

মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের আকবর নগর গ্রামে গত মঙ্গলবার হাসান আলী ও আফজাল মেম্বার, সামেদ আলী সর্মথকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ১৫টি বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে প্রায় ১০ জন আহত হয়। গত শনিবার সরেজমিনে জানা যায়, ইউপি সদস্য হিসেবে বিজয়ী হয়ে আফজাল মেম্বার, সামেদ আলী সমর্থকরা আধিপত্য বিস্তার করে করে পরাজিত মেম্বার প্রার্থী হাসান আলী ও তার সমর্থকদের বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে শনিবার সকালে আফজাল মেম্বার সমর্থক সামেদ আলীর লোকজন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হাসান আলী, হালিমা বেগম, জুয়েল খান, মোসা. আকলীমা, শরীয়ত উল্লা, শিশুর ঘড়সহ প্রায ১৫টি বাড়িঘরে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত আকবরনগর গ্রামের শরীয়ত উল্লা। এ সময় বাধা দিতে গেলে প্রায় ১০ জন আহত হয়। গুরুতর আহতরা ঢাকা মিডফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ ব্যাপারে সিরাজদিখান থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন বলেন, শনিবার সকালে তারা মানবন্ধন করতে ছেয়েছিল শুনেছি। ওই দিন সংঘর্ষের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। প্রতিদিন দিন রাত আকবরনগর গ্রামে পুলিশ পাহাড়া রয়েছে এলাকার পরিবেশ এখন শান্ত। এক পক্ষ মামলা করেছেন। একজন আসামি আটক করেছি। বাকিদের ধরার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছি।

সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২ , ১০ মাঘ ১৪২৮ ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

আধিপত্য বিবাদে বাড়িঘর ভাঙচুর : আহত ১০

প্রতিনিধি, সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ)

মুন্সীগঞ্জ সিরাজদিখান উপজেলার বালুচর ইউনিয়নের আকবর নগর গ্রামে গত মঙ্গলবার হাসান আলী ও আফজাল মেম্বার, সামেদ আলী সর্মথকদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ১৫টি বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে প্রায় ১০ জন আহত হয়। গত শনিবার সরেজমিনে জানা যায়, ইউপি সদস্য হিসেবে বিজয়ী হয়ে আফজাল মেম্বার, সামেদ আলী সমর্থকরা আধিপত্য বিস্তার করে করে পরাজিত মেম্বার প্রার্থী হাসান আলী ও তার সমর্থকদের বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে শনিবার সকালে আফজাল মেম্বার সমর্থক সামেদ আলীর লোকজন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হাসান আলী, হালিমা বেগম, জুয়েল খান, মোসা. আকলীমা, শরীয়ত উল্লা, শিশুর ঘড়সহ প্রায ১৫টি বাড়িঘরে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুটপাট করে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্ত আকবরনগর গ্রামের শরীয়ত উল্লা। এ সময় বাধা দিতে গেলে প্রায় ১০ জন আহত হয়। গুরুতর আহতরা ঢাকা মিডফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ ব্যাপারে সিরাজদিখান থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন বলেন, শনিবার সকালে তারা মানবন্ধন করতে ছেয়েছিল শুনেছি। ওই দিন সংঘর্ষের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। প্রতিদিন দিন রাত আকবরনগর গ্রামে পুলিশ পাহাড়া রয়েছে এলাকার পরিবেশ এখন শান্ত। এক পক্ষ মামলা করেছেন। একজন আসামি আটক করেছি। বাকিদের ধরার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছি।