চাঁদপুর বিশ্ববিদ্যালয় ‘দুুর্নীতির সঙ্গে আমার পরিবার জড়িত নয়’-দীপু মনি

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) ভূমি অধিগ্রহণের ‘দুর্নীতির’ সঙ্গে নিজের পরিবার জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, ?‘দুর্নীতি হয়েছে কি-না, তা সরকারের বিভিন্ন সংস্থা খুঁজে বের করতে পারে। এর সঙ্গে আমার পরিবার জড়িত নয়।’ মন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে নিজের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। নতুন অনুমোদন পাওয়া চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষামন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজনদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ব্যয়ে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে গত কয়েকদিনে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়ে আসছে।

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ। সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক প্রতিবেদনে তিনি দাবি করেন, এই বিশ^বিদ্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় সরকারের প্রায় ৩৬০ কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জমি অধিগ্রহণের জন্য নির্ধারিত যে জমিটি আছে সেখানে আমার বা আমার পরিবারের কারো কোন জমি নেই। আমার ভাইয়ের অল্প কিছু জমি ছিল, সেটা তিনি হস্তান্তর করে দিয়েছেন। যেহেতু এটি থাকলে অধিগ্রহণের সময় তিনি লাভবান হবেন, আমি যেহেতু একটা দায়িত্বে আছি, সেহেতু তিনি অধিগ্রহণের আগেই এটি হস্তান্তর করে দিয়েছেন। এছাড়া আমার বা আমার পরিবারের এই জায়গা থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার কোন সুযোগ নেই। এটি ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’ যারা এই বিষয়ে এমন তথ্য ছড়িয়ে হয়রানি বাড়াচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান দীপু মনি।

শুক্রবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২২ , ১৪ মাঘ ১৪২৮, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৩

চাঁদপুর বিশ্ববিদ্যালয় ‘দুুর্নীতির সঙ্গে আমার পরিবার জড়িত নয়’-দীপু মনি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) ভূমি অধিগ্রহণের ‘দুর্নীতির’ সঙ্গে নিজের পরিবার জড়িত নয় বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেন, ?‘দুর্নীতি হয়েছে কি-না, তা সরকারের বিভিন্ন সংস্থা খুঁজে বের করতে পারে। এর সঙ্গে আমার পরিবার জড়িত নয়।’ মন্ত্রী গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে নিজের সরকারি বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। নতুন অনুমোদন পাওয়া চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষামন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজনদের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ব্যয়ে ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে গত কয়েকদিনে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হয়ে আসছে।

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ। সম্প্রতি ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক প্রতিবেদনে তিনি দাবি করেন, এই বিশ^বিদ্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় সরকারের প্রায় ৩৬০ কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জমি অধিগ্রহণের জন্য নির্ধারিত যে জমিটি আছে সেখানে আমার বা আমার পরিবারের কারো কোন জমি নেই। আমার ভাইয়ের অল্প কিছু জমি ছিল, সেটা তিনি হস্তান্তর করে দিয়েছেন। যেহেতু এটি থাকলে অধিগ্রহণের সময় তিনি লাভবান হবেন, আমি যেহেতু একটা দায়িত্বে আছি, সেহেতু তিনি অধিগ্রহণের আগেই এটি হস্তান্তর করে দিয়েছেন। এছাড়া আমার বা আমার পরিবারের এই জায়গা থেকে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার কোন সুযোগ নেই। এটি ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’ যারা এই বিষয়ে এমন তথ্য ছড়িয়ে হয়রানি বাড়াচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান দীপু মনি।