ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরায় অবস্থিত জনতা জুট মিলে সম্প্রতি নিজেদের প্রথম রুফটপ সোলার প্লান্ট উদ্বোধন করেছে আকিজ গ্রুপ। প্রাথমিকভাবে ৪৭০ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই প্লান্ট স্থাপনে আকিজ গ্রুপকে প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান করেছে আইসিটি অবকাঠামো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। আর ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোকিউরমেন্ট কনস্ট্রাকশন পার্টনার হিসেবে ছিল সিনার্জি লিমিটেড। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন, হুয়াওয়ের বোর্ড মেম্বার জেসন লি, সিনার্জির চেয়ারম্যান সিরাজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতের কথা ভেবে বাংলাদেশের এখন নবায়নযোগ্য শক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। ২০২৫ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য আমাদের নির্ধারণ করা উচিত। এক্ষেত্রে প্রত্যেকেরই নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে। এই প্রকল্পটি আকিজ গ্রুপের এই লক্ষ্যে যাত্রার সূচনা মাত্র এবং আমি বিশ^াস করি আগামীতে হুয়াওয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সিনার্জির সহায়তায় আমরা এক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাব।’
হুয়াওয়ে বাংলাদেশের বোর্ড মেম্বার জেসন লি বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দীর্ঘদিন থেকে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করতে বিদ্যুৎ খাতকেও ডিজিটাল করতে হবে। হুয়াওয়ে তার ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতকে আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী।’
প্রাথমিক পর্যায়ে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষমতা ৪৭০ কিলোওয়াট যা আগামী চার মাসে ২.৪ মেগাওয়াটে উন্নীত হবে এবং পরবর্তীতে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট ক্ষমতা হবে পাঁচ মেগাওয়াট। প্রাথমিকভাবে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আকিজ গ্রুপ তাদের শিল্পকারখানায় ব্যবহার করবে এবং অব্যবহৃত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে জোগান দেবে। প্লান্টটির জন্য হুয়াওয়ে ইনভার্টার সল্যুশন প্রদান করেছে, যা পাওয়ার ইলেকট্রনিক এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সমন্বয়ে প্রস্তুতকৃত একটি নবায়নযোগ্য সমাধান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২ , ২৯ চৈত্র ১৪২৮ ১০ রমাদ্বান ১৪৪৩
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ডোবরায় অবস্থিত জনতা জুট মিলে সম্প্রতি নিজেদের প্রথম রুফটপ সোলার প্লান্ট উদ্বোধন করেছে আকিজ গ্রুপ। প্রাথমিকভাবে ৪৭০ কিলোওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন এই প্লান্ট স্থাপনে আকিজ গ্রুপকে প্রযুক্তি সহায়তা প্রদান করেছে আইসিটি অবকাঠামো সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। আর ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোকিউরমেন্ট কনস্ট্রাকশন পার্টনার হিসেবে ছিল সিনার্জি লিমিটেড। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন, হুয়াওয়ের বোর্ড মেম্বার জেসন লি, সিনার্জির চেয়ারম্যান সিরাজুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আকিজ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতের কথা ভেবে বাংলাদেশের এখন নবায়নযোগ্য শক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। ২০২৫ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে শতভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য আমাদের নির্ধারণ করা উচিত। এক্ষেত্রে প্রত্যেকেরই নিজ নিজ ভূমিকা পালন করতে হবে। এই প্রকল্পটি আকিজ গ্রুপের এই লক্ষ্যে যাত্রার সূচনা মাত্র এবং আমি বিশ^াস করি আগামীতে হুয়াওয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সিনার্জির সহায়তায় আমরা এক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যাব।’
হুয়াওয়ে বাংলাদেশের বোর্ড মেম্বার জেসন লি বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে দীর্ঘদিন থেকে কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করতে বিদ্যুৎ খাতকেও ডিজিটাল করতে হবে। হুয়াওয়ে তার ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতকে আরও শক্তিশালী করতে আগ্রহী।’
প্রাথমিক পর্যায়ে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষমতা ৪৭০ কিলোওয়াট যা আগামী চার মাসে ২.৪ মেগাওয়াটে উন্নীত হবে এবং পরবর্তীতে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট ক্ষমতা হবে পাঁচ মেগাওয়াট। প্রাথমিকভাবে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ আকিজ গ্রুপ তাদের শিল্পকারখানায় ব্যবহার করবে এবং অব্যবহৃত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে জোগান দেবে। প্লান্টটির জন্য হুয়াওয়ে ইনভার্টার সল্যুশন প্রদান করেছে, যা পাওয়ার ইলেকট্রনিক এবং ডিজিটাল প্রযুক্তির সমন্বয়ে প্রস্তুতকৃত একটি নবায়নযোগ্য সমাধান। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।